বেশতো সাইট টিতে কোনো কন্টেন্ট-এর জন্য বেশতো কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়। কনটেন্ট -এর পুরো দায় যে ব্যক্তি কন্টেন্ট লিখেছে তার।

 

 

 
 

দেশের উপকূলীয় অঞ্চলে জোয়ার-ভাটার কবলে পড়ে ধান চাষে বেশ হিমশিম খেতে হয় চাষীদের। ফলন কম, অল্প ঝড়ে ধানের গাছ হেলে পড়াসহ নানা সমস্যার মুখোমুখি হন তারা। অল্প ফলন ঘরে তুলতে পারায় হাসি ফোটে না কৃষকের মুখে। তবে এবার থেকে সেই হাসি ফুটবে কৃষকের মুখে। স্থানীয় জাতের ধানের চেয়ে ফলন বাড়বে এক থেকে দেড় মেট্রিক টন পর্যন্ত। আর হালকা নয়, মাঝারি ঝড়েও তেমন হেলে পড়বে না ধান গাছ। ব্রি ধান ৭৬ ও ৭৭ নামের দু’টি নতুন জাতের ধান উদ্ভাবনে সফলতা পেয়েছেন বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউটের (ব্রি) এর বিজ্ঞানীরা। উল্লেখ্য যে, সামাজিক দায়বদ্ধতার অংশ হিসেবে নতুন জাতের ধানের বীজ ব্রি’র পক্ষ থেকে কৃষক পর্যায়ে বিনামূল্যে সরবরাহ করা হবে। দক্ষিণ অঞ্চলের বরগুনা ও বরিশালসহ আশপাশের জোয়ার-ভাটা কবলিত এলাকার ধানের জমির পরিমাণ প্রায় আট লাখ হেক্টর। এসব জমিতে যদি হেক্টর প্রতি এক মেট্রিক টন বেশি ফলন হয়, তাহলে ওই আট লাখ জমিতে আট লাখ মেট্রিক টন ধান বেশি পাওয়া যাবে। দীর্ঘদিন চেষ্টার পর এই সফলতা ধরা দিয়েছে।