ফুড লাভার

@foodlover

খেতে ভালোবাসি
business_center প্রফেশনাল তথ্য নেই
school এডুকেশনাল তথ্য নেই
location_on মজার খাবার ও রেস্টুরেন্ট
1349805600000  থেকে আমাদের সাথে আছে

ফুড লাভার: একটি বেশব্লগ লিখেছে

হোম ডেলিভারি দেওয়া প্রতিষ্ঠানগুলোও অল্পমূল্যে বাসায় ও অফিসে ইফতার পৌঁছে দেওয়ার ব্যবস্থা করেছে। আসছে রোজা আর এই রোজায় এবারও এরকম একটি প্রতিষ্ঠান আছে আপনাদের সাথে। আর এই সাথে থাকা মানে স্পেশাল ইফতারি আপনার অফিসে কিংবা বাসায় পৌছে যাবে ঠিক সময়মতো। ইজি কিচেন এবারের রমজানে মাত্র ৪০ টাকায় ইফতারি অফিস ও বাসায় পৌঁছে দেওয়ার ব্যবস্থা করেছে। এ জন্য অবশ্য আগেই বুকিং করতে হবে। 01864222860 অথবা 01614222860 এই নম্বরে ফোন করে অর্ডার করা যাবে। এ ছাড়াও আপনাদের সুবিধার জন্য ইজি কিচেন আপনাদের জন্য প্রতিসপ্তাহে পরিবর্তন করে তাদের মেনু।

এ ছাড়া প্রতিদিন মাত্র ৮০ টাকায় আপনারা পাচ্ছেন ভাত+মাছ অথবা মাংস (সপ্তাহে দুই দিন গরুর মাংস এবং একদিন দেশি মুরগির মাংস)+একটি ভর্তা+ভাজি অথবা সবজি+ডাল+চাটনি+ডেজার্ট। শুক্রবার বাদে সপ্তাহের ৬ দিনই 'ইজি কিচেন' প্রাথমিকভাবে রাজধানীর গুলশান-বনানী-তেজগাঁও এবং বসুন্ধরায় এ রকম খাবার সরবরাহ করছে। যেকোনো দিন সকাল ১১টার মধ্যে 01864222860 অথবা 01614222860 নম্বরে ফোন করে অর্ডার করতে হবে। পৌঁছে যাবে খাবার নির্দিষ্ট ঠিকানায়। অথবা ফেসবুকেও যোগাযোগ করে অর্ডার করা যাবে।

ফেসবুকে যোগাযোগ

ইফতারির ৪০ টাকার এই প্যাকেজে যা যা থাকছে

শনিবার : পিঁয়াজু ২ পিস+ আলুর চপ ২ পিস+ বেগুনি ১ পিস+ খেজুর ২ পিস+ জিলাপি ১ পিস (বড়)+ মুড়ি ৫০ গ্রাম+ ছোলা ১০০ গ্রাম+ কলা ১ পিস।

রবিবার : পিঁয়াজু ২ পিস+ স্যান্ড্যুইচ ১ পিস+ খেজুর ২ পিস+ মুড়ি ৫০ গ্রাম+ ছোলা ১০০ গ্রাম+ আপেল (হাফ)+ জিলাপি ১ পিস (বড়)।

সোমবার : পিঁয়াজু ২ পিস+ আলুর চপ ১ পিস+ ডিম চপ ১ পিস+ বেগুনি ১ পিস+ মুড়ি ৫০ গ্রাম+ ছোলা ৫০ গ্রাম+ বুন্দিয়া ৫০+ মালটা (হাফ)।

মঙ্গলবার : পিঁয়াজু ২ পিস+ আলুর চপ ২ পিস+ বেগুনি ১ পিস+ জালি কাবাব ১ পিস+ মুড়ি ৫০ গ্রাম+ ছোলা ১০০ গ্রাম+ বুন্দিয়া ১০০ গ্রাম+ খেজুর ২ পিস+ কলা ১ পিস।

বুধবার : পিঁয়াজু ২ পিস+ বেগুনি ১ পিস+ আলুর চপ ১ পিস+ টিকিয়া ১ পিস+ মুড়ি ৫০ গ্রাম+ ছোলা ১০০ গ্রাম+ খেজুর ২ পিস+ জিলাপি ১ পিস+ আপেল (হাফ)।

বৃহস্পতিবার : পিঁয়াজু ২ পিস+ আলুর চপ ১ পিস+ ভেজিটেবল চিকেন রোল ১ পিস+ মুড়ি ৫০ গ্রাম+ ছোলা ১০০ গ্রাম+ বুন্দিয়া ১০০ গ্রাম+ কমলা ১ পিস।

শুক্রবার : পিঁয়াজু ২ পিস+ বেগুনি ১ পিস+ আলুর চপ ১ পিস+ সবজি বড়া ২ পিস+ মুড়ি ৫০ গ্রাম+ ছোলা ১০০ গ্রাম+ রেশমি জিলাপি ২ পিস+ খেজুর ২ পিস+ কলা ১ পিস।

*ইফতার*

ফুড লাভার: একটি বেশব্লগ লিখেছে

ফারসি শব্দ শিরমাল। ‘শির’ অর্থ দুধ এবং ‘মাল’ অর্থ মালিশ করা বা দলা। একসময়ের জনপ্রিয় রুটি শিরমাল এখন প্রায় বিলুপ্ত। কালেভদ্রে এর দেখা মেলে। শবেবরাত বা বিশেষ কোনো উপলক্ষে এখনও পুরান ঢাকায় তৈরি হয় এই রুটি। এক্ষেত্রে বিশেষ ভূমিকা পালন করছে ঐতিহ্যবাহী আনন্দ বেকারি। এখন ঢাকায় এতরকম শিরমাল পাওয়া না গেলেও আনন্দ বেকারি চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। তাদের কারণেই এখনও উৎসবে পার্বণে শিরমাল রুটির দেখা মেলে।

ইতিহাসবিদদের মতে- শিরমাল রুটি ঢাকায় আসে মুঘল আমলে। ঢাকায় মুঘল সুবেদাররার শিরমাল নিয়ে আসে। অভিজাত পরিবারে জিয়াফতে বাড়িতে তন্দুর বসিয়ে অভিজ্ঞ বাবুর্চি দিয়ে শিরমাল তৈরি করা হতো। সে সময় শিরমাল সুজি দিয়ে তৈরি হতো। কখনো কখনো রুটির ময়দাও দেয়া হতো। আসল শিরমালে ব্যবহার করা হতো মাওয়া, ঘি ও দুধ । এতে পানির ব্যবহার ছিল না। প্রথমে ময়দার সাথে মাওয়া মেশানো হতো। কিছুক্ষণ পর ঘি আর বাকি ময়দা দিয়ে দুধ মিশিয়ে দলা হতো।

কয়েকঘণ্টা ভেজা চাদরের নিচে রাখার পর রুটি বানিয়ে তারপর তন্দুরে সেকা হতো। সেকাকালীন একটু পর পর দেয়া হতো দুধের ছিটা। এতে রুটিতে লালচে ভাব হতো, বাড়ত ঘ্রাণ। শিরমাল বেশিরভাগ ক্ষেত্রে সন্ধ্যায় তৈরি হতো এবং রাতের খাবারে দুধ বা কোরমা দিয়ে খাওয়া হতো। ভোরে শিরমালের খামির দিয়ে যে রুটি তির হতো তাকে বলা হতো গাওদিদাহ।

ভারতের লখনউ থেকে আসা হালুইকররা সবচেয়ে ভালো শিরমাল তৈরি করতো। তখন শিরমাল ছিল কয়েক রকম। তন্দুরে থাকা অবস্থায় দুধ ছিটিয়ে যে রুটি তৈরি করা হতো তা ছিল রওগনি শিরমাল নামে পরিচিত। ঢাকার অদূরে মিরপুরের বাথান থেকে ভালো দুধ আসতো, এটি দিয়েই তৈরি হতো শিরমাল। ঘি ছাড়া রোগীর জন্য তৈরি হতো ডিম্বাকৃতির আরেক রকম শিরমাল। এর নাম ছিল গাওযবান। শিরমাল ঢাকায় ‘সুখি’ ‘নিমসুখি’ নামেও পরিচিত ছিল।

সূত্র: ঢাকাই খাবার

*শিরমালরুটি* *ঢাকাইখাবার* *পুরানঢাকারখাবার* *ঢাকাইয়াখাবার* *ঐতিহ্য* *লখনৌ*
ছবি

ফুড লাভার: ফটো পোস্ট করেছে

নানদোসে ইফতার ও সেহরি

প্রতিবারের মতো এবারও সেহরি ও ইফতারের নানা আয়োজন নিয়ে হাজির। এবার ইফতারিতে নানদোসের তিনটি ভিন্ন প্ল্যাটার হাংরি, ভেরি হাংরি এবং ভেরি ভেরি হাংরি। প্রতিটি প্ল্যাটারেই থাকছে বিফ এগ চপ, মালাই মুর্গ কাবাব, মিনি পিজ্জা, বিফ কাবাব, পেরি চানা চাট, লাশিয়ান সালাদ, পিটা, খেজুর, মাল্টা আপেল, ড্রিংকস এবং আইসক্রিম। এছাড়া হাংরি প্ল্যাটারে আছে নানদোসের বিখ্যাত কোয়ার্টার পেরি চিকেন, ভেরি হাংরিতে বাটারফ্লাই চিকেন এবং ভেরি ভেরি হাংরিতে চিকেন এস্পাদাতা। দাম যথাক্রমে ৯৯৯, ১২৯৯ এবং ১৫৯৯ টাকা। ইফতারে আরও আছে ৪ হাজার টাকার জাম্বো বক্স এবং ৫২০ টাকার সলো বক্স অফার। সেহরিতে থাকছে ‘বাই ওয়ান গেট ওয়ান’ অফার। রাত ১১টা থেকে ৩টার মাঝে কোনো অর্ডার করলে একই মিল আরেকটি পাবেন একদম বিনামূল্যে। এই অফারটি চলবে চাঁদরাত পর্যন্ত। আপনিও উপভোগ করতে পারেন নানদোসের যেকোনো শাখা থেকে তৃপ্তিভরা ইফতার ও সেহরি আইটেম।

*নানদোস* *ইফতার* *সেহেরি* *রেস্টুরেন্ট* *রেস্টুরেন্টে-ইফতার*
ছবি

ফুড লাভার: ফটো পোস্ট করেছে

মেজবানবাড়ির মুখরোচক ইফতার ও সেহেরি

আঞ্চলিক ঐতিহ্যবাহী ইফতার করতে চাইলে বনানীর ১০ নম্বর রোডের মেজবানবাড়ি রেস্তোরাঁয় যেতে পারেন। যেখানে ইফতারের পাশাপাশি মুখরোচক খাবার দিয়ে সেহরির আয়োজন করা হয়। ইফতার আয়োজনে একটি প্লাটার রাখা হয়েছে। খেজুর, মাল্টা, কলা, আপেল, আখনি, হালিম, জিলাপি, লেবুর শরবত ও সালাদ দিয়ে সাজানো হয়েছে এই প্লাটার। এর দাম পড়বে মাত্র ১৯৯ টাকা। আর সেহরির জন্য রয়েছে দুটি প্ল্যাটার। মেজবানি গোশত, নলা কাজি, ভাত, সালাদ ও কোমল পানীয় রয়েছে এই প্লাটারে। দুজনের এই প্ল্যাটারের দাম সাড়ে ৫০০ টাকা এবং চারজনের প্ল্যাটারের দাম ১ হাজার ৫০ টাকা। তাই আঞ্চলিক খাবারের স্বাদ পেতে চাইলে আজই ইফতারটা সেরে ফেলুন মেজবানবাড়িতে। চাইলে পরিবারের সবাইকে নিয়ে সেহরির আয়োজনেও যোগ দিতে পারেন।

*মেজবানবাড়ি* *রেস্টুরেন্ট* *রেস্টুরেন্টে-ইফতার* *ইফতার* *সেহেরি*

ফুড লাভার: একটি বেশব্লগ লিখেছে

রাজধানীর কয়েকটি এলাকায় বাংলাদেশের বিভিন্ন অঞ্চলের ঐতিহ্যবাহী খাবার নিয়ে বিভিন্ন রেস্তোরাঁ গড়ে উঠেছে। এসব রেস্তোরাঁর সেহরি ও ইফতারের আয়োজন জানা জানা যায় তাদের ফেইসবুক পেইজ থেকে। তবুও সবগুলোর আয়োজন জেনে নিন। 

 


চই ঝাল: খুলনা অঞ্চলের খাবারের স্বাদ নিয়ে রাজধানীর বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় ঢোকার রাস্তার মাঝামাঝি অবস্থিত এই রেস্তোরাঁয় ৬৫৪ টাকায় থাকছে ‘যত খুশি তত খাও’ সুযোগ। বেলা সাড়ে তিনটা থেকে সেহরি পর্যন্ত খোলা। তাদের এই ‘আনলিমিটেড’ আয়োজনের মধ্যে আছে চই মাটন, চই বিফ, চই চিকেন, চই কলিজা, ভাত, ডাল, কোমল পানীয়, পানি ও ফিরনি বা দই।

নওয়াব চাটগাঁ: চট্টগ্রামের ঐতিহ্যবাহী খাবারের এই রেস্তোরাঁয় ইফতার ও সেহরির ব্যবস্থা রয়েছে। রাজধানীর গুলশান এক নম্বরের রাজউক কমার্শিয়াল কমপ্লেক্সের উল্টা পাশের এই রেস্তোরাঁয় ইফতারের জন্য রয়েছে তিনটি সেট মেন্যু। প্রতিটি সেটের মূল্য ৩৪৯ টাকা। এছাড়া আলাদা করেও ইফতারের পদ অর্ডার করা যায়। সেহরির আয়োজনে আছে- ভাত/পরোটা, মেজবানি মাংস, কালাভুনা, ঝুরা মাংস, চনার ডাল, মসুর ডাল, সবজি, চিকেন রেজালা, লইট্যা ফ্রাই, রূপচাদা ফ্রাই ও চিংড়ি ফ্রাই।

প্রিমিয়াম সুইটস: মিষ্টির দোকান হিসেবে পরিচিত হলেও তাদের উত্তরা সেক্টর সাত ও গুলশান দুই শাখাতে চলছে সেহরি ফেস্টিভল।

চিটাগং এক্সপ্রেস: রাজধানীর বসুন্ধরা আবাসিক এলাকার পেছনে ঢালিবাড়ি মাদ্রাসা রোডে অবস্থিত এই রেস্তোরাঁয় ইফতার ও সেহরির আয়োজন আছে। বিশেষ কোনো মেন্যুর ব্যবস্থা না করে তাদের প্রচলিত খাবারই থাকছে আয়োজনে। প্রতি জন হিসেবে সেট মেনুর দাম ২২০ টাকা- যাতে থাকবে মেজবানি মাংস, মেজবানি ডাল, পায়া কারি ও ভাত।


মেজবান বাড়ি:  বসুন্ধরা আবাসিক এলাকার পেছনে কুয়েতি মসজিদ রোডে আরেকটি চাটগাঁইয়া খাবারের রেস্তোরাঁ। তাদের ইফতারে রয়েছে একটি প্ল্যাটার। ১৯৯ টাকার এই আয়োজনে থাকবে- খেজুর/মাল্টা/কলা, আখনি, হালিম, জিলাপি, লেবুর শরবত ও সালাদ। সেহরির জন্য রয়েছে দুটি প্ল্যাটার। দুই জনের প্ল্যাটারের দাম সাড়ে ৫শ’ টাকা, চার জনের প্ল্যাটারের দাম ১ হাজার ৫০ টাকা। পদগুলো হল- মেজবানি গোশ, নলা কাঁজি, ভাত, সালাদ ও কোমল পানীয়।

*আঞ্চলিকখাবার* *রেস্টুরেন্ট* *ইফতার* *সেহেরি*

ফুড লাভার: একটি বেশব্লগ লিখেছে

পুরান ঢাকার জজ কোর্ট এলাকায় যেতে রায়সাহেব বাজারে বিউটি লাচ্ছির অবস্থান। স্বাদে অতুলনীয় বিউটি তিন ধরনের ঠান্ডা বিক্রি করে থাকে। লেবুর শরবত, মিষ্টি দই দিয়ে তৈরি বিউটির লাচ্ছি ও ফালুদা। মিষ্টি দইয়ের লাচ্ছি বিট লবণ দিয়ে পান করতে পারেন।


বিউটির লেবুর শরবতের চাহিদা খুব। বানানোর পদ্ধতিটাও আপনাদের জন্য বলে দিলেন এখানকার কারিগর মোহাম্মদ আলাউদ্দিন।


লেবুর শরবত
উপকরণ
পানি পরিমাণমতো, লেবু চারটা, চিনির শিরা ৪০০ গ্রাম এবং বরফকুচি পরিমাণমতো!


প্রণালি
পানির সঙ্গে চিনির শিরা আর লেবুর রস মেশালেই হয়ে যাবে শরবত। আট গ্লাস শরবতের জন্য ৪০০ গ্রাম চিনির শিরা তৈরি করে নিতে হবে। এবার আটটি গ্লাসে পানির সঙ্গে শিরা মিশিয়ে নিন। প্রতি গ্লাসে অর্ধেকটা করে লেবুর রস চিপে দিন। তবে যেকোনো লেবু হলে হবে না, বিউটির শরবতের মতো স্বাদ পেতে চাইলে কিনতে হবে কলম্বো লেবু। প্রতি গ্লাসে পরিমাণমতো বরফের কুচি দিয়ে পরিবেশন করুন।

*লেবুরশরবত* *শরবত* *ঠান্ডাপানীয়* *রেসিপি*

ফুড লাভার: একটি বেশব্লগ লিখেছে

লালবাগের কেল্লায় যান আর না যান, রয়েল হোটেলে একবার হলেও আসুন। লালবাগ এলাকার ৪৪ হরনাথ ঘোষ রোডে অবস্থিত রয়েল হোটেলের কোথাও কোনো শাখা নেই। ১২ বছর ধরে তাঁরা ভোজনরসিকদের মনমতো খাবারের চাহিদা পূরণ করে চলেছেন। এখানে কোনো বাসি খাবার বিক্রি হয় না, এমন কি একবার তেল পুড়লে সেটা দ্বিতীয়বার ব্যবহার হয় না।

অন্যান্য খাবারের সঙ্গে এখানে ঠান্ডা-জাতীয় খাবারের মধ্যে পাবেন লাবাং, বোরহানি, মালাই কুলফি, ফালুদা, লাচ্ছি, পাঞ্জাবি লাচ্ছি, দইবড়া এবং পেস্তাবাদামের শরবত। রয়েল হোটেলের বর্তমান তত্ত্বাবধায়ক আবদুল মালেকের মতে, তাঁদের পেস্তাবাদামের শরবতের জুড়ি মেলা ভার। এখানে এক লিটার পেস্তাবাদামের শরবতের দাম হলো ২২০ টাকা।

রয়েলের পেস্তা বাদাম শরবতের রেসিপি

উপকরণ: পেস্তাবাদাম পরিমাণমতো, মালাই পরিমাণমতো, দই পরিমাণমতো, খাঁটি জাফরান পরিমাণমতো, চিনি পরিমাণমতো, দুধ পরিমাণমতো।


প্রণালি: দই, মালাই, দুধ ও চিনি ঘুঁটনি দিয়ে ঘুঁটে গ্লাসে ঢেলে পেস্তাবাদাম ও জাফরান মিশিয়ে ডিপ ফ্রিজে রাখুন। খাওয়ার ঠিক আধা ঘণ্টা আগে বের করে ফ্রিজের নরমালে রেখে দিন, তারপর পরিবেশন করুন। মনে রাখবেন, একবার এ শরবত তৈরি করলে তা ডিপ ফ্রিজে তিন দিন রেখে খাওয়া যাবে। আর একবার মুখ বা বোতলের ছিপি খুললে পুরো শরবত সে সময়ই খেয়ে ফেলতে হবে।

*পেস্তাবাদামেরশরবত* *বাদামেরশরবত* *শরবত* *ঠান্ডাপানীয়*

ফুড লাভার: একটি বেশব্লগ লিখেছে

নূরানীর ঠান্ডা
বিয়ে-জন্মদিন ও অন্যান্য সামাজিক অনুষ্ঠান থেকে শুরু করে রাষ্ট্রীয় নানা অনুষ্ঠানেও তাদের ডাক পড়ে। দোকানের নাম নূরানী কোল্ডস ড্রিংকস হলেও সবাই এই দোকানকে নূরানী লাচ্ছি নামেই চেনে। এখানে পাওয়া যায় স্পেশাল লাচ্ছি, সাধারণ লাচ্ছি এবং লেবুর শরবত। নূরানীর লাচ্ছি পান করতে হলে আপনাকে যেতে হবে পুরান ঢাকার ১১৮ চকবাজারে।

লাচ্ছি রেসিপি  
উপকরণ (আট গ্লাস লাচ্ছির জন্য)
মিষ্টি দই আধা কেজি, চিনির শিরা পরিমাণমতো, গোলাপজল পরিমাণমতো, জাফরান পরিমাণমতো, পানি পরিমাণমতো, বরফের কুচি পরিমাণমতো।

যেভাবে তৈরি করবেন

খাঁটি দুধের হালকা মিষ্টি দই একটি মাঝারি সাইজের পিতলের পাত্রে নিন। তাতে চিনির শিরা, জাফরান, গোলাপজল ও পানি দিয়ে ভালো করে ঘুঁটনি দিয়ে নাড়ুন। তারপর আটটি গ্লাসে সেই মিশ্রণ ঢেলে পরিমাণমতো বরফের

 

*নুরানীরঠান্ডা* *লাচ্ছি* *রেসিপি*

ফুড লাভার: একটি বেশব্লগ লিখেছে

হোটেল আল-রাজ্জাক
ঢাকাইয়া পরিবারগুলোতে একসময় বিশেষ বিশেষ খাবার রান্নার হতো। প্রচলন ছিল ইরানি আর আর্মেনীয় খাবারের। পুরান ঢাকার সে খাবারের স্বাদ যেন হারিয়ে না যায় সে চেষ্টা অনেকের। এর মধ্যে অন্যতম মালিটোলার বিশিষ্ট ব্যবসায়ী হোসেন মোল্লা। তিনি ১৯৯৩ সালে বংশালের কাছের নর্থসাউথ রোডে তাঁর নিজস্ব জায়গায় ঢাকাই খাবারের ঐতিহ্য ধরে রাখার জন্য শুরু করেন হোটেল ব্যবসা। বাবার নামে নাম রাখেন হোটেল আল-রাজ্জাক। আল-রাজ্জাক হোটেলের গ্লাসির মতোই এখানকার লাচ্ছি ও ফালুদার জনপ্রিয়তা কম না বরং বেশি বলা চলে। হোটেলটির বর্তমান তত্ত্বাবধায়ক আমির হোসেনের মতে, তাঁদের ফালুদা এক কথায় অনন্য!

 

 

 

 

 

 

 

 

 

ফালুদা রেসিপি 

উপকরণ (চার বাটি ফালুদার জন্য)
নুডলস ৪০০ গ্রাম,

৩০০ গ্রাম মালাই,

সাগুদানা আধা কেজি,

চিনির শিরা ২৫০ গ্রাম,

কিশমিশ পরিমাণমতো,

আনার পরিমাণমতো,

খোরমা পরিমাণমতো,

আপেল পরিমাণমতো,

কলা পরিমাণমতো,

ডালিম ও অন্যান্য পছন্দের ফল পরিমাণমতো।


প্রণালি: খাঁটি দুধের মালাই বানিয়ে ফ্রিজে রেখে দিতে হবে। সেদ্ধ নুডলস পানিতে ভিজিয়ে রাখতে হবে, সাগুদানা সেদ্ধ করে ফ্রিজে রেখে দিতে হবে। তারপর ফালুদা পরিবেশনের বাটিতে চিনির শিরা, নুডলস, মালাই, সাগুদানাসহ সব ধরনের ফল ও খোরমা-কিশমিশ মিশিয়ে বরফের কুচি দিয়ে পরিবেশন।

*হোটেলআলরাজ্জাক* *ফালুদা* *রেসিপি*

ফুড লাভার: একটি বেশব্লগ লিখেছে

শন পাপড়ি খেতে অনেকেই ভালোবাসেন। অসাধারণ মিষ্টি স্বাদ ও সুন্দর ঘ্রানের কারণে শন পাপড়ি দেখলে যে কারো জিভে জল এসে পড়তে বাধ্য। এক টুকরো শন পাপড়ি মুখে দিলে নিমিষেই তা গলে মিশে যায় মুখের ভেতরে। দেখতেও খুবই আকর্ষনীয় এই মিষ্টান্নটি, খাবার টেবিলে যে কারো মন কেড়ে নিতে পারে সহজেই। শন পাপড়ি দেখে মনে হয় এটা বাসায় তৈরি করা খুব কঠিন কাজ,তাই না ! কিন্তু আসলে খুব সহজে বাড়িতেই বানিয়ে ফেলা যায় মজাদার শন পাপড়ি। এমনকি খুব বেশি সময়ও লাগে না তৈরিতে আর উপকরণ লাগে একদম সামান্য। আসুন জেনে নেয়া যাক শন পাপড়ি তৈরির দারুণ সহজ ঘরোয়া পদ্ধতিটি।

উপকরণঃ ১ কাপ ময়দা, ১ কাপ বেসন, ২ কাপ চিনি, ১ কাপ পানি, ১ কাপ ঘি, ১/৪ চা চামচ এলাচ গুঁড়ো, সাজানোর জন্য, কাঠবাদাম/ কাজু বাদাম/ পেস্তা বাদাম।

প্রস্তুত প্রণালীঃ বড় একটি পাত্রে প্রথমে ঘি গরম করুন। মাঝারী আঁচে বেসন ও ময়দা হালকা বাদামী করে ভাজুন। আরেকটি পাত্রে চিনির সঙ্গে পানি মিশিয়ে চিনির সিরা করতে হবে। (সিরার ঘনত্ব এমন হতে হবে যেনও পানিতে ফেললে ছোট বলের আকার ধারণ করে। কিন্তু পানি থেকে তুলে ফেললে সহজেই সেটাকে চেপ্টা করা যায়। সিরার ঘনত্ব ঠিক হওয়া সন পাপড়ি বানানোর ক্ষেত্রে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ন ধাপ।) চিনির সিরা হয়ে গেলে একটি পাত্রে ভাজা বেসন ও ময়দা এবং সিরা ভালো করে মিশিয়ে নিন। এই মেশানোর কাজটি কাঁটা চামচ দিয়ে করুন। তাতে সন পাপড়ি ফ্লাপি হবে। এরপর একটি পাত্রে ঘি মেখে সেখানে ১ ইঞ্চি পুরু করে বসিয়ে দিন শনপাপড়ির মিশ্রণটি। কমপক্ষে আধা ঘন্টা রেখে ঠান্ডা করে উপরে বাদাম কুচি ছিটিয়ে দিন। ভালো মতন জমে গেলে কেটে পরিবেশন করুন মজাদার শন পাপড়ি।

কিনতে ক্লিক করুন। আর বানানোর ঝামেলা এড়াতে চাইলে কিনেই খেতে পারেন শন পাপড়ি। ভারত এর একটি বিখ্যাত ব্র্যান্ড এর শন পাপড়ি হল "হলদি রাম", যা আপনি বিভিন্ন সুপার শপ বা কনফেকশনারীতেই পেয়ে যাবেন। আর অনলাইনে অর্ডার করতে চাইলে আজকের ডিল তো আছেই। আজকের ডিলে একদম অরিজিনাল হলদি রামের শন পাপড়ি পেয়ে যাবেন। 

ভারত এর একটি বিখ্যাত ব্র্যান্ড এর শন পাপড়ি হল "হলদি রাম" পরিমাণঃ ৫০০ গ্রাম, এই শন পাপড়ি অনেক মজাদার ; ১০০% স্বাস্থ্যকর খাদ্য উপাদান এ প্রস্তুত ; ছেলে বুড়ো সকলের প্রিয় ; একবার খেলে বারবার খেতে মন চায়, স্বাদে অতুলনীয় l  বিঃ দ্রঃ এই প্রোডাক্ট শুধু ঢাকা শহরের ভিতর হোম ডেলিভারি দেওয়া হবে।

*শনপাপড়ি* *রেসিপি* *মিষ্টি* *ডেজার্ট*
ছবি

ফুড লাভার: ফটো পোস্ট করেছে

পুরান ঢাকার খ্যাতনামা নান্না বিরিয়ানি

পুরান ঢাকার খ্যাতনামা নান্না বিরিয়ানির এখন অনেক শাখা l তবে, নান্না বিরিয়ানি এক স্থানেই রান্না হয়। এরপর হাঁড়িসহ পাঠিয়ে দেওয়া হয় সব কটি শাখায়। তাই স্বাদ আর মান নিয়ে কোনো প্রশ্ন আসার অবকাশ নেই। ধানমন্ডি অঞ্চলের মধ্যে কমপক্ষে পাঁচটা খাবারের অর্ডার দিলেই বাসায় পৌঁছে দেওয়া হয় সার্ভিস চার্জ ছাড়াই। প্রতি মাসের ৫ তারিখে এখানে আস্ত মোরগের পোলাও পাওয়া যায়, যা পাঁচজনের পরিবারের জন্য যথেষ্ট। এ ছাড়া ক্যাটারিং সার্ভিসের ব্যবস্থাও আছে।

*নান্নাবিরিয়ানি* *পুরানঢাকারখাবার*
ছবি

ফুড লাভার: ফটো পোস্ট করেছে

৪/৫

পান্থপথের চৌরাস্তার একটু পাশেই বেশ কয়েক মাস ধরে চালু হয়েছে সামুদ্রিক খাবারের নতুন রেস্তোরাঁ ‘ক্লাউড বিস্ট্রো’

অল্পদিনেই ক্লাউড বিস্ট্রোর সি ফুড প্ল্যাটার, ফিশারম্যান বাস্কেট, সল্ট এন্ড পিপার স্কুইড, ফিস অ্যান্ড চিপস, এশিয়ান স্টাইল চিলি ক্র্যাব, সি ফুড সুপ, টেম্পুরা প্রন, সি-ফুড গ্রিন কারি, সি-ফুড রেড কারি ভোজনরসিকদের কাছে জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে।

*রেস্টুরেন্ট* *সী-ফুড*

ফুড লাভার বেশব্লগটি শেয়ার করেছে
"জানেন তো, ধানমন্ডিতেও (জিগাতলা বাস স্ট্যান্ড) চাপ সামলাও আসিতেছে (খুশীতেআউলা)"

ঢাকার রেস্তোরঁগুলোর নাম নিয়ে প্রতিযোগিতা হলে ঢাকার ‘চাপের গলি’‘চাপ সামলাও’ অন্তত ‘তামাশা’ বিভাগে হয়ত পুরষ্কার জিতেও নিতে পারত! এই তামাশাকে অবশ্য কিছু পাঠক পোস্টমডার্ন ঘরানার ‘প্লেফুলনেস’য়ের সঙ্গে হয়ত মেলাতে পারবেন। তবে এই ‘চাপের গলি’ কিন্তু পুরান ঢাকার কোথাও না! আদতে এর অবস্থান বনানীতে, ১৭/এ রোডের ২৮ নম্বর বাড়িতে। আর রেস্তোরাঁর কারণে পোশাকি নাম বদলে তারা গলির নাম বদলে দিয়েছেন।  

চাপ সামলাও
চাপ সামলাও

রেস্তোরাঁর ভেতরে ঢুকলে অবধারিতভাবে চোখে পড়বে শুধু চাপ আর চাপ! পাঠক এখানে আসলে ভেতরের ছোট ছোট ছবির কথা বলা হচ্ছে, কারণ প্রতিটি ছবির থিম ওই ‘চাপ’! দুই বাসের মাঝে সিএনজি চালিত অটো রিক্সার চাপ, বা বিদেশের এক দম্পতির চুম্বনে নবজাতকের চাপ খাওয়া দেখতে দেখতে খেতে একটা ‘আলগা’ মজা অনেকেই পেতে পারেন। বনানীর ১৭/এ নং রোড ধরে হেঁটে যেতে যেতে সামনে পড়বে বাংলা সিনেমার পোস্টার সদৃশ এক সাইনবোর্ড! চাপ সামলাও!নানা স্বাদের চাপ, লেমোনেড আর দুধেল এক কাপ চায়ের টানেই জমে এখানে আড্ডা! থিমটা অনেক মজার বটেই। এই জগতে সবচেয়ে বেশি চাপে থাকে কারা? বাংলা সিনেমার নায়কেরা! তাদেরকে রিকশা চালিয়ে ধনী হয়ে বড়লোকের মেয়ের মন জোগাতে হয়! এমনি এক পরিস্থিতিতে চাপ সামলাও তাই নজর দিল বাংলা সিনেমাতেই। সারাদিন চলছে নানান ধাঁচের গান, ষাটের সত্তরের দশকের বাংলা গানগুলোও দিব্যি চলছে এখানে। দেয়ালজুড়ে চোখে পড়বে চাপের কত্ত বাহারি সব ছবি। অর্ডার করে বসে থাকার সময়ে দিব্যি ছোট্ট ইন্টেরিয়রের চারপাশটা দেখতে দেখতেই সময় কেটে যায়। এবার আসুন তো জানিয়ে দিই এখানে কী কী খাবার আছে! ঝামেলায় না গিয়ে চলে যেতে পারেন সেট মেন্যুতে।

পাওয়া যাবে বিফ, চিকেন, ফিশ চাপ। বিফের চাপের দাম ১৩০ টাকা। চিকেন ১৯০ আর মাছ (রূপচাঁদা) ২২০ টাকা। এছাড়াও মিলবে গিলা-কলিজা, মগজ, গুর্দা ইত্যাদি। সঙ্গে লুচি। আর এইসব চাপের সঙ্গে ‘গ্রিন সালাদ’ আর পানীয়সহ দাম ২৩৫ থেকে ৩৩৫ টাকা। বিফ চাপ, চিকেন চাপ, ফিশ চাপ, বিফ বটি, চিকেন বটি, চিকেন ফ্রাই! এগুলোর সবগুলোর সাথে দুই পিস লুচি, সালাদ, কোল্ড ড্রিংকস, অথবা হতে পারে লেমোনেড আর চা! দামটা শুরু ২৩৫ থেকে। রূপচাঁদার চাপ খেতে চাইলে ফিশ চাপের অর্ডার করুন! ৩৩৫ টাকা গুনতে হবে সে ক্ষেত্রে। এটি সর্বোচ্চ মূল্যের আইটেম। তবে মাছের চাপ বলে কথা! আর যদি একটু যাচাই বাছাই করে খেতে চান তাহলে তো সিঙ্গেল মেন্যুতে চোখ বুলাতে পারেন। এখানেও আলাদাভাবে চাপগুলো পাবেন ১৩০ টাকা থেকে শুরু করে ২২০ টাকায়। চিকেন রাই অথবা মগজ ভুনাও চেখে দেখতে পারেন। আছে খিরি আর গুরদাও! 

লুচিগুলো আলাদা যত খুশি অর্ডার করতে পারেন। আর সাথে লেমোনেড বা কোক, যেই ড্রিংকসই নেন না কেন, দাম পড়বে পঁচিশ টাকা মাত্র। জম্পেশ খাওয়া শেষে চা এলে রীতিমতো অবাক হবেন। মাটির ছোট্ট ভাড়ে চা। আর এত্ত ঘন দুধেল সরওয়ালা চা হয়তো এই শহরে অনেকদিনই খাননি আপনি। তাই চাইলে এবার যেতে পারেন চাপ সামলাও রেস্তোরাঁটি, আর দেখতে পারেন চাপের কত্ত বাহার আর তা সামাল দিতে প্রতিদিন বিকাল থেকে মাঝরাত পর্যন্ত তরুণদের আনাগোনা। আসছে অনেকে সপরিবারেও। আপনিও একদিন ০১৮৩৫৬০০৫০০ নম্বরে ফোন দিয়ে চলে আসুন বন্ধুদের নিয়ে! 

এবার ভাবুন ‘চাপ’ নিতে পারবেন তো!

"আমি এবার যাচ্ছি কিন্তু চাপ সামলাতে"

ফুড লাভার বেশব্লগটি শেয়ার করেছে

প্রতিদনি একই ধরনের খাবার কেউ পছন্দ করে না। বিশেষ করে খাবার প্রিয় বাঙ্গালিরা সব সময় নতুন নতুন রেসিপিতে অভ্যস্ত। তাই প্রতিনিয়ত নতুন কিছু রেসিপি ও ভিন্ন স্বাদের সন্ধানে ব্যস্ত থাকে গৃহিণীরা। ব্যস্ত সব গৃহিণীদের নতুন স্বাদের সন্ধান দিতে আজকে হাজির হলাম চিংড়ি ও পাটের শাকের রিসিপি নিয়ে। চলুন তাহলে রান্না শুরু করি।

চিংড়ি পাটশাক উপকরণঃ 
১. পাটশাক ১ কেজি (গোটা পাতা)
২. চিংড়ি ৩০০ গ্রাম (খোসা ছাড়ানো)
৩. রসুনকুচি ১ টেবলচামচ
৪. গোটা শুকনো লঙ্কা ২-৩টে
৫. মৌরি ১/২ চা চামচ
৬. সরষের তেল ২ টেবলচামচ
৭. নুন-চিনি স্বাদমতো
৮. আদাবাটা ১ চা-চামচ
৯. রসুনবাটা ১ চা-চামচ
১০. হলুদ সামান্য
১১.কাসুন্দি পরিমাণ মতো।

প্রস্তুত প্রণালীঃ
আদাবাটা, রসুনবাটা, হলুদ ও সামান্য নুন দিয়ে চিংড়ি ১/২ ঘণ্টা ম্যারিনেট করে রাখুন। কড়াইতে তেল গরম করে গোটা শুকনো লঙ্কা, মৌরি ফোড়ন দিন। ফোড়নের সুগন্ধ বেরলে রসুনকুচি দিয়ে নাড়াচাড়া করে পাটপাতা, চিংড়ি, স্বাদ অনুযায়ী নুন ও চিনি দিন। বেশি নাড়াচাড়া করার দরকার নেই জল সামান্য শুকিয়ে গেলে আঁচ বন্ধ করে কাসুন্দি মিশিয়ে দিন। ব্যস তৈরী হয়ে গেল চিংড়ি দিয়ে পাটশাক। এখন শুধু পরিবেশনের পালা।  


পাসওয়ার্ড ভুলে গেছেন?


অথবা,

আজকের
গড়
এযাবত
৫৯৭

বেশতো সাইট টিতে কোনো কন্টেন্ট-এর জন্য বেশতো কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়।

কনটেন্ট -এর পুরো দায় যে ব্যক্তি কন্টেন্ট লিখেছে তার।

...বিস্তারিত

+ আরও