প্রশ্ন-লাইফস্টাইল

@lifestyle

জীবনযাত্রা সংক্রান্ত অনুসন্ধানের দিক নির্দেশনা দিতে
business_center প্রফেশনাল তথ্য নেই
school এডুকেশনাল তথ্য নেই
location_on লোকেশন পাওয়া যায়নি
1361355830000  থেকে আমাদের সাথে আছে

প্রশ্ন-লাইফস্টাইল: একটি বেশব্লগ লিখেছে

জীবনযাপনে কিছু পরিবর্তন ও কয়েক ধরনের খাবার গ্রহণে ক্যান্সারের ঝুঁকি কমানো সম্ভব। লিখেছি তেমন চারটি খাবারের কথা, যা গ্রহণ করে ক্যান্সারের ঝুঁকি কমানো সম্ভব।


১. টমেটো
টমেটোতে লাইসোপেন নামে এক ধরনের অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট পাওয়া গেছে। গবেষণায় জানা গেছে, এ উপাদানটি যেসব নারীর দেহে উচ্চমাত্রায় পাওয়া যায়, তাদের স্তন ক্যান্সারে আক্রান্তের ঝুঁকি কম। এ ছাড়াও লিভার ক্যান্সার ও প্রোটেস্ট ক্যান্সারের ঝুঁকি কমাতেও সাহায্য করে এ উপাদানটি।


২. হলুদ
হলুদ বহু আগে থেকেই নানা রোগের উপশমকারী হিসেবে পরিচিত। বর্তমানে বিজ্ঞানীরা গবেষণা করে জানিয়েছেন হলুদের কারকিউমিন ক্যান্সার প্রতিরোধে যথেষ্ট কার্যকর। এটি মানবদেহে টিউমার তৈরিতেও বাধা দেয়।


৩. ডালিম
ডালিমে রয়েছে ক্যান্সার প্রতিরোধী উপাদান। বিশেষ করে প্রোস্টেড গ্ল্যান্ডের ক্যান্সার প্রতিরোধে এর ভূমিকার কথা জানা যায়। ডালিমের পলিফেনল গ্যালিক অ্যাসিড এক্ষেত্রে খুবই কার্যকর।


৪. গ্রিন টি
গ্রিট টির বহু স্বাস্থ্যগত উপকারিতার মধ্যে একটি হলো ক্যান্সার প্রতিরোধী ভূমিকা। এটি বেশ কিছু ধরনের ক্যান্সার প্রতিরোধে ভূমিকা রাখে বলে জানাচ্ছেন গবেষকরা। 

সূত্র: ইন্টারনেট 
*ক্যান্সার* *স্বাস্থ্যতথ্য* *হেলথটিপস*

প্রশ্ন-লাইফস্টাইল: একটি বেশব্লগ লিখেছে

তসর নিয়ে এখন ফ্যাশনে চলছে নানা ধরনের এক্সপেরিমেন্ট। আপনার শীতের ফ্যাশন সাজিয়ে তুলতে দেওয়া হল দারুণ কয়েকটি অপশনস।


তসর শাড়ির বৈশিষ্ট্য আসলে এর আঁচলে। আঁচলের কনট্রাস্ট হলুদ, সবুজ এবং লাল রঙের সঙ্গে মানানসই সবুজ ব্লাউজ। ছিমছাম লুকের জন্যে কোনও গয়না না পড়লেও চলে। হাতে শুধু পড়ুন ওভার সাইজের রুপোর আংটি। মেরুনরঙা তসরের শাড়িতে উইভ করা সরু সিলভার পাড় চাইলে বসাতে পারেন। আঁচলে হরাইজন্টাল স্টাইপ বেশ ভালো মানাবে। 


কনট্রাস্ট রাস্ট কালারের ব্লাউজ আর ক্লাচে অভিনব স্টাইল স্টেটমেন্ট। সঙ্গে মানানসই রুপোর গয়না। তসরের শাড়িটির পাড়ে অসমের বুনট পাড়, আঁচলের সঙ্গে সঙ্গে সারা গায়ে সুতোর কাজ করা থাকলে সেটা বেশ ইউনিক লুক আনবে নি:সন্দেহে । সঙ্গে মানানসই রুপোর গয়না। এখন বাজারে পাওয়া যাচ্ছে  লাল তসরের শাড়ির পাড়ের উপরে গোল্ডেন টেম্পল কাজ করা। সারা গায়ে রয়েছে এই একই টেম্পলের কাজ। উইভড আঁচল শাড়িগুলোকে আরও আকর্ষক করেছে। সঙ্গে মানানসই বটুয়া এবং হালকা গয়না থাকলে তো কোনো কোথায় নেই l 
*শাড়ি* *হালেরফ্যাশন* *শীতেরফ্যাশন*

প্রশ্ন-লাইফস্টাইল: একটি বেশব্লগ লিখেছে

শীতকাল এলেই আমরা আমাদের যাবতীয় সোয়েটার আর গরম জামা বের করে ফেলি | কিন্তু কোনও সময় ভেবে দেখেছেন কি আপনাকে আদৌ কোন সোয়েটার বা জ্যাকেটে ভাল লাগছে ? সব সময় 'বডি টাইপ' অনুযায়ী পোশাক পরা উচিত বা কোন জায়গায় পরছেন তাও খুব গুরুত্বপূর্ণ | এমন কিছু টিপস দেব যা নতুন সোয়েটার বা জ্যাকেট কেনার সময় মাথায় রাখুন |

বডি টাইপ অনুযায়ী: 

আওয়ার গ্লাস শেপড: আপনারা সব থেকে 'ব্লেসড' | মোটামুটি যা পরবেন তাই মানাবে | তাও 'সফ্ট কালারস' বা ছোট চেক ট্রাই করতে পারেন | যেহেতু আপনাদের 'ওয়েস্টলাইন' আপনাদের প্লাস পয়েন্ট তাই 'কার্ভ' যাতে ভালভাবে বোঝা যায় সেই চেষ্টা করুন | জ্যাকেট বা সোয়েটারের তলায় একটা বেল্ট পরতে পারেন | তবে যদি জ্যাকেট বা ব্লেজার হয় তাহলে বেল্ট যেন খুব একটা চওড়া না হয় |

হেভি বাস্টেড: কোমরের অংশ আরও যাতে মোটা না লাগে সেটা মাথায় রাখুন | লম্বা কাটের জ্যাকেট বা কোট ভাল লাগবে | তবে কোমরের নীচে বেল্ট না পরাই ভাল | এতে আপনাকে আরও মোটা আর বেঁটে লাগবেন |
প্লাস সাইজ: চেষ্ট করুন লং কোট বা সোয়েটার এড়িয়ে চলার | এমন জ্যাকেট পরুন যা ওয়েস্ট লাইনে এসে শেষ হয়ে গেছে | প্রিন্টেড সোয়েটার বা জ্যাকেট এড়িয়ে চলুন | লম্বা হাতা, গোল গলা এবং স্ট্রেট কাট ভাল লাগবে | কোট বা জ্যাকেটে চওড়া কলার থাকলে কাঁধের বেশিটাই ঢাকা দিয়ে দেবে | সেইরকম কিছু ট্রাই করুন |

রঙ: এই বছর ওয়াইন, কালো , মেরুন, মাস্টার্ড বা হলুদ রঙ খুব ইন |

ট্রেঞ্চ কোর্ট, স্পোর্টস জ্যাকেট, কার্ডিগান, সোয়েটার ভেস্ট, বোম্বার জ্যাকেট আর ব্লেজার ট্রাই করতে পারেন আপনার ফিগার আর পার্সোনালিটি অনুযায়ী | (তথ্যসূত্র: ইন্টারনেট) 
*শীতেরফ্যাশন*

প্রশ্ন-লাইফস্টাইল বেশব্লগটি শেয়ার করেছে

বর্তমানে লাইফস্টাইলে বেশির ভাগ বাচ্চারাই ওভার ওয়েটের সমস্যার ভোগে। আসলে এর জন্য ওদের দোষ দিয়েও লাভ নেই। সকালবেলা ঘুম থেকে উঠে স্কুলে যাওয়া, তারপর বাড়ি ফিরে টিভি দেখা বা ভিডিও গেম খেলা। ফলে ফিজিক্যাল অ্যাক্টিভিটি খুব কম। আর বাবা-মাও এত ব্যস্ত থাকেন সবসময় বাচ্চাদের জন্য টিফিন বানিয়ে দেওয়াও সম্ভব হয় না ফলে বাইরের খাবারের দারস্থ হতে হয়। অনেকেই আছেন যারা অশান্তি এড়াতে বাচ্চারা যা খেতে চায়, তাই দিয়ে দেন। গবেষণায় দেখা গেছে ১০-১৫ বছর বয়সী যে সমস্ত বাচ্চারা ওভারওয়েট তাদের বেশিরভাগই ২৫ বছর বয়সে গিয়ে ওবেস হয়ে যায়। 
আপনাকে বলব মেয়ের ওজন কমানোটাই যেন শুধু আপনার একমাত্র লক্ষ্য না হয় ওজন কমিয়ে কী করে সেই ওজন মেনটেন করবেন সেটাও কিন্তু মাথায় রাখতে হবে। আপনার মেয়েকে বোঝাতে হবে ফিট থাকা কত জরুরি। ওজন অতিরিক্ত বেড়ে গেলে শরীরের কী কী ক্ষতি পারেন সেটা ভাল করে বোঝান। আর ফুড হ্যাবিটের ক্ষেত্রে বলব সব বাচ্চারই এখন এই সমস্যা। আসলে সময়ের সঙ্গে বাচ্চাদের ফুড হ্যাবিট অনেকটাই বদলে গেছে। বাইরের খাবারের আকর্ষণ অনেক বেশি, ফলে বাড়ির খাবার তাদের মুখে রোচে না। তবে এতে ওদের দোষ দিয়ে লাভ নেই। খাবারের স্বাদ যদি ভাল না হয়, তা হলে খেতে কারই বা ভাল লাগবে। 

আপনাকে একটু বুদ্ধি করে আপনাকে মেয়ের ডায়েট প্ল্যান করতে হবে। খাবার এমন হবে যাতে যথাযথ পুষ্টি থাকবে আর খেতেও সুস্বাদু হয়। রোজ একই খাবার না দিয়ে একটু ঘুরিয়ে ফিরিয়ে খেতে দিন। বাইরের জাঙ্ক খাবারের রিপ্লেসমেন্ট খুঁজে বার করুন। যেমন ধরুন আপনার মেয়ে বার্গার খেতে চাইছে, দোকান থেকে কিনে না দিয়ে বাড়িতেই বানিয়ে ফেলুন। হুইট ব্রেড বা মাল্টিগ্রেন ব্রেড ব্যাবহার করুন আর তার সঙ্গে সয়াবিন, গাজর, বিন সব মেখে প্যাটি তৈরি করুন। ডিপ ফ্রাই না করে, নন স্টিক তাওয়ায় হালকা রোস্ট করে নিন। খাবারের স্বাদ যদি বজায় থাকে, তা হলেই দেখবেন মেয়ে কিন্তু বাইরের খাবার ভুলে বাড়ির খাবার নিজে থেকেই খেতে চাইবে। ওকে টিফিনে চিকেন স্যান্ডুইচ দিতে পারেন। কোনদিন আবার ময়দা, দুধ, ডিম, বাদামগুঁড়ো দিয়ে প্যানকেক তৈরি করে দিলেন। না হলে সবজি ও চিকেন দিয়ে রোল (অবশ্যই কম তেল দিয়ে) তৈরি করে দিলেন। টিফিনের সঙ্গে প্রতিদিন কয়েকটা করে খেজুর দিয়ে দেবেন।
বাড়িতেই কিন্তু সব খাবারই তৈরি করা যায়, খালি আপনাকে একটু ইনোভেটিভ হতে হবে। খাবার পরিবেশন করার সময় সুন্দর করে সাজিয়ে পরিবেশন করুন। এতে ওর খাওয়ার প্রতি আগ্রহ বাড়বে। আর দেখুন বাচ্চারা তো বড়দের দেখেই শিখবে। তাই ওর সঙ্গে সঙ্গে আপনাকেও কিন্তু যতটা সম্ভব বাইরের খাওয়ার কম খেতে হবে। তবে খাওয়াদাওয়ার সঙ্গে এক্সারসাইজ় করা মাস্ট। আপনার মেয়েকে জগিং, স্কিপিং, যোগব্যয়ম করতে বলুন। এতে ওজন নিশ্চিতভাবে কমবে। 

তথ্যসুত্র: ইন্টারনেট 

প্রশ্ন-লাইফস্টাইল বেশব্লগটি শেয়ার করেছে

প্রথমেই বলে রাখা ভাল, সন্তানকে বাড়িতে রেখে যাওয়ার ব্যাপারে কোনও অপরাধবোধে ভুগবেন না। এ কথা সত্যি, ক্যারিয়ারের জন্যে আপনাকে দিনের অনেকটা সময় অফিসকে দিতে হচ্ছে, কারণ সন্তান এবং ক্যারিয়ারের সমান গুরুত্ব রয়েছে আপনার জীবনে । আর ক্যারিয়ারের মানে তো এই নয় যে, আপনি সন্তানকে অবহেলা করছেন। আপনার উপার্জন করা অর্থ সন্তানকে সুন্দরভাবে বড় করে তুলতে সহায়ক। এ ছাড়া আপনার ক্যারিয়ার আপনাকে যে মানসিক সন্তুষ্টি দেয়, তা আপনাকে একজন ভাল মানুষ হয়ে উঠতে সাহায্য করবে। আর একজন ভাল মানুষই তো একজন ভাল মা হতে পারেন, তাই না?
বাড়িতে মা সব সময় কাছাকাছি না থাকলে, অনেক সময়ই বাচ্চার মনে ভিত্তিহীন অভিমান বাসা বাঁধে। ও বড় হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে বোঝাতে হবে আপনার চাকরিটা পরিবার এবং ওর ভবিষ্যতের জন্যে কতটা গুরুত্বপূর্ণ। ওর স্কুল যাওয়ার মতোই আপনার অফিস যাওয়াটাও একই রকম জরুরি, এটা ছেলেবেলা থেকেই ওর মনে গেঁথে দিন। একবার ওকে সঙ্গে করে নিজের অফিসে নিয়ে আসতে পারেন। আপনি কোথায় বসে কাজ করেন, কি কাজ করেন, কাদের সঙ্গে কাজ করেন বুঝিয়ে বললে ব্যাপারটা ওর কাছে আরও পরিষ্কার হবে।

ছেলেবেলা থেকেই বাচ্চাকে স্বনির্ভর হতে শেখান, যাতে আপনার অনুপস্থিতিতে ও অসুবিধেয় না পড়ে। নিজের জামা জুতো ঠিক জায়গায় গুছিয়ে রাখা, নিজের খাবার নিয়ে খাওয়া, হোম ওয়র্ক ঠিক সময়ে শেষ করার দায়িত্ব ওকে নিতে দিন। মনিটরিং অবশ্যই করবেন, প্রয়োজন হলে সাহায্যও করবেন কিন্তু স্নেহবশত ওর কাজটা নিজে করে দেবেন না। এইভাবেই ও তাড়াতাড়ি স্বাবলম্বী হয়ে উঠবে।
বাচ্চার মানসিক সুস্থতা অনেকটাই নির্ভর করে পারিবারিক পরিবেশের উপর। যেহেতু আপনারা সব সময় ওকে সঙ্গ দিতে পারছেন না, সেই জন্যে বাবা-মা, শ্বশুরশাশুড়ি বা অন্যান্য আত্মীয়স্বজনের কাছাকাছি থাকার চেষ্টা করুন যাতে কোনও ইমার্জেন্সিতে ওঁদের পাশে পেতে পারেন। মাঝে মাঝে স্কুল ফেরত আত্মীয় বা বন্ধুবান্ধবদের বাড়িতেও নিয়ে যাওয়ার ব্যবস্থা রাখুন যাতে প্রত্যেক দিন ওকে একা কাটাতে না হয়। পাড়া প্রতিবেশীদের সঙ্গেও সদ্ভাব রাখুন যাতে আপনার অনুপস্থিতিতে ওঁরা আপনার সন্তানের খোঁজখবর নিতে পারেন। এ ছাড়াও বাচ্চার স্কুল, ক্রেশ, টিউটর, বন্ধুদের ফোন নাম্বার সব সময় নিজের কাছে রাখুন যাতে অফিসে বসেও যে কোনও মুহূর্তে আপনি ওর সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারেন।

বাচ্চা স্কুল থেকে বাড়ি ফেরার পর অবশ্যই ফোন করে খোঁজ নিন স্কুলে কি কি হলো। পড়ার সঙ্গে সঙ্গে খেলা, এক্সট্রাকারিকুলার অ্যাক্টিভিটিজ়, বন্ধু, টিচারদের খবরও অবশ্যই নেবেন। বাচ্চা যেন কখনও অনুভব না করে যে আপনি ওকে নেগলেক্ট করছেন।

বাড়িতে একা থাকাকালীন বাচ্চাকে স্ট্রিক্ট  ইনস্ট্রাকশন দিন, ও যেন কাউকে দরজা না খোলে। আত্মীয়স্বজন বা নিকট বন্ধুবান্ধব সবাইকেই আগে থেকে আপনার অনুমতি নিয়ে তবেই আপনার অনুপস্থিতিতে আসতে বলুন। অতি পরিচিত হলেও বিনা অনুমতিতে ফাঁকা বাড়িতে না ঢুকতে দেওয়াই ভাল। বাড়ির দরজায় সঠিক উচ্চতায় আই হোল, ডোর চেন এবং ল্যাচের ব্যবস্থা রাখুন।

বাড়িতে একটা ল্যান্ড লাইন এবং একটা সেলফোন রাখুন যাতে একটা খারাপ হলে অন্যটা ব্যবহার করা যায়।  টেলিফোন ডায়েরিতে নিজেদের নাম্বার, নিকট আত্মীয়স্বজন, বন্ধুবান্ধবদের এবং অন্যান্য ইমার্জেন্সি নাম্বার পরিষ্কার করে টুকে রাখুন। যাতে ইমার্জেন্সিতে সময় নষ্ট না হয়। বাড়িতে সি এল আই লাগানো টেলিফোন রাখুন যাতে কারা ফোন করেছিল এবং কতক্ষণ কথা হয়েছিল সেটা আপনি মনিটর করতে পারেন। 

প্রশ্ন-লাইফস্টাইল: একটি নতুন প্রশ্ন করেছে

 লাইফস্টাইল ঠিক রেখে কিভাবে সঞ্চয়ী হয়ে ওঠা সম্ভব?

উত্তর দাও (৫ টি উত্তর আছে )

.
*সঞ্চয়* *লাইফস্টাইল*

পাসওয়ার্ড ভুলে গেছেন?


অথবা,

আজকের
গড়
এযাবত
৪২

বেশতো সাইট টিতে কোনো কন্টেন্ট-এর জন্য বেশতো কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়।

কনটেন্ট -এর পুরো দায় যে ব্যক্তি কন্টেন্ট লিখেছে তার।

...বিস্তারিত