বেশতো সাইট টিতে কোনো কন্টেন্ট-এর জন্য বেশতো কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়।
কনটেন্ট -এর পুরো দায় যে ব্যক্তি কন্টেন্ট লিখেছে তার।
( ১১,০৫৭ বার দেখা হয়েছে)
এইচ,এম,মাসউদুল আলম ফয়সাল জাগ্রত বিশ্বকোলাহল-মাঝে গম্ভীর, স্তব্ধ, শান্ত, নির্বিকার
মহাগুরু
সাইফ মধ্য রাতের সুখ তারা...
গুরু
তাশফীন হাসান গনপ্রজাতন্ত্রী দেশ, বাংলাদেশর একজন সাধারণ নাগরিক !
মহাগুরু
Rana আবার আসিব ফিরে, ধানসিড়ি টির তীরে, এই বাংলায়
পন্ডিত
মেহেদী হাসান একমাত্র ভালোবাসাই গড়তে পারে একটি জাতির সুন্দর একটি জীবন.
পন্ডিত
অচেনা মানুষ student
জ্ঞানী
Lutfun Nessa সবই অনিশ্চিত, মরিব এটা নিশ্চিত:(
মহাগুরু
আসল নোট চেনার সহজ উপায়
আসল ও নকল নোট চেনার সহজ উপায় জানা থাকলে প্রতারণা থেকে রক্ষা পাওয়া যাবে। নোটটি আসল কি নকল তা জানার সহজ কিছু কৌশল জেনে নেই এবং প্রতারণার হাত থেকে বাঁচি।
০১। নিরপাত্তা সুতাঃ ১০০, ৫০০ ও ১০০০ টাকা মূল্যমানের প্রত্যেক প্রকার নোটেই মূল্যমান এবং বাংলাদেশ ব্যাংকের লোগো সম্বলিত নিরাপত্তা সুতা রয়েছে। নোটের মূল্যমান এবং বাংলাদেশ ব্যাংকের লোগো নিরাপত্তা সুতার ৪টি স্থানে মুদ্রিত আছে। নোট চিত করে ধরলে নিরাপত্তা সুতায় মূল্যমান লোগো দেখা যাবে। এ নিরাপত্তা সুতা অনেক মজবুত বা নোটের কাগজের অবিচ্ছেদ্য অংশ। নখের আঁচড়ে বা মুচড়িয়ে উক্ত নিরাপত্তা সুতা কোনক্রমেই উঠানো সম্ভব নয়। জালনোটে নিরাপত্তা সুতা সহজেই নখের আঁচড়ে বা মুচড়ানোতে উঠে যাবে।
০২। রঙ পরিবর্তনশীল কালিঃ ১০০, ৫০০ ও ১০০০ টাকা মূল্যমানের প্রত্যেক প্রকার নোটের উপরের ডানদিকে কোনায় ইংরেজি সংখ্যায় লেখা নোটের মূল্যমান রঙ পরিবর্তনশীল কালিতে মুদ্রিত রয়েছে। ১০০ ও ১০০০ টাকা মূল্যমানের নোট আস্তে আস্তে নড়াচড়া করলে নোটের মূল্যমান লেখাটি সোনালী হতে ক্রমেই সবুজ রঙ এ পরিবর্তিত হয়। একইভাবে ৫০০ টাকা মূল্যমানের নোটে ৫০০ মূল্যমান লেখাটি লালচে হতে পরিবর্তিত হয়ে সবুজ হয়। জালনোটে ব্যবহৃত এ রঙ চকচক করলেও তা পরিবর্তিত হয়না।
০৩। অসমতল ছাপাঃ ১০০, ৫০০, ১০০০ টাকা মূল্যমানের প্রত্যেক প্রকার নোটের সম্মুখ ও পশ্চাৎ পৃষ্ঠের ডিজাইন, মধ্যভাগের লেখা, নোটের মূল্যমান এবং ৭টি সমান্তরাল সরলরেখা উঁচু-নিচু (খসখসে) ভাবে মুদ্রিত আছে। তাছাড়া, নোটের ডানদিকে ১০০ টাকার নোটে ৩টি, ৫০০ টাকার নোটে ৪টি এবং ১০০০ টাকার নোটে ৫টি ছোট বৃত্তাকার ছাপ আছে যা হাতের স্পর্শে উঁচু-নিচু (খসখসে) অনুভূত হয়। এ সকল বৈশিষ্ঠ্য জালনোটে সংযোজন করা সম্ভব নয়।
০৪। জলছাপঃ ১০০, ৫০০ ও ১০০০ টাকা মূল্যমানের প্রত্যেক প্রকার নোটে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতি, বাংলাদেশ ব্যাংকের মনোগ্রাম এবং নোটের মূল্যমান জলছাপ হিসেবে ব্যবহৃত হয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের মনোগ্রাম এবং নোটের মূল্যমান প্রতিকৃতির তুলনায় উজ্জ্বল দেখাবে।
এছাড়াও স্বল্পমূল্যেও বিভিন্ন ব্রান্ডের জালনোট সনাক্তকারী মেশিন (UV) এবং আতশি কাঁচ দ্বারা জাল নোট সহজে পরীক্ষা করা যায়।
নোট জালকারীচক্রের প্রতারণা থেকে নিজেকে রক্ষা করুন এবং এসকল নোট জালকারীকে ধরিয়ে দিন। আসল নোটের নিরাপত্তা বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে নিজে জানুন এবং অপরকে জানতে সহায়তা করুন। ব্যাংক নোটের ব্যবহার সম্পর্কে সচেতন হোন।
ধন্যবাদ .......................
সংগৃহিত
মাহাবুবুর রহমান আরমান পুরাই উড়াধুড়া মনের কথা শুনি সিইও টি-জোন (http://tzonebd.com/)
পন্ডিত
টাকার দেন দিকে ৭ টি রেখা আসে তার উপর বুড়ো আঙ্গুল দিয়ে ঘষলেই বোঝা যাবে আসল না নকল টাকা এটি. আঙুলের পাতায় কিছুটা ধার ধার লাগবে.
দীপ্তি আমি শান্ত, সাম্য, আহ্লাদী, মিশুক, পরিপাটি, গোছালো, খুব নরম মনের একজন সাধারণ মানুষ :)
মহাগুরু
নোট আসল না জাল, তা চেনার চার উপায় বের করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এগুলো হচ্ছে- নিরাপত্তা সুতা, রং পরিবর্তনশীল কালি, অসমতল ছাপা এবং অতি সূক্ষ্ম আকারের লেখা। বাংলাদেশ ব্যাংকের ওয়েবসাইটে এ তথ্য পাওয়া গেছে।
নিরাপত্তা সুতা : ১০০, ৫০০ ও ১০০০ টাকা নোটের নিরাপত্তা সুতায় বাংলাদেশ ব্যাংকের লোগো এবং নোটের মূল্যমান মুদ্রিত আছে, যা নোট এদিক-ওদিক করলে দেখা যাবে। ২০১৭ সালের জুন থেকে প্রচলিত ১০০ ও ৫০০ টাকা মূল্যমানের নোটও এদিক-ওদিক করলে চুলের বেনি সদৃশ নিরাপত্তা সুতার একটি অংশ লাল থেকে সবুজ রংয়ে পরিবর্তন হবে এবং অপরটির সম্পূর্ণ অংশে বাংলায় লেখা নোটের মূল্যমান দেখা যাবে।
রং পরিবর্তনশীল কালি : ১০০ ও ১০০০ টাকা মূল্যমান নোট এদিক-ওদিক করলে রং পরিবর্তনশীল কালিতে মুদ্রিত অংশ সোনালি থেকে সবুজ এবং ৫০০ টাকা মূল্যমান নোটে এটি লালচে থেকে সবুজ হবে। তাছাড়া ১০০০ টাকা মূল্যমান নোটের পেছনে বামদিকে থাকা হালকা নীল রঙের বাংলাদেশ ব্যাংক লেখাটিও নোট এদিক-ওদিক করলে দেখা যাবে। কিন্তু ফটোকপি বা অফসেটে ছাপা জাল নোটের ক্ষেত্রে এ রঙের পরিবর্তন লক্ষ্যণীয় হবে না।
অসমতল ছাপা : ১০০, ৫০০ ও ১০০০ টাকা মূল্যমানের প্রত্যেক প্রকার নোটের সামনের ও পেছনের পিঠের ডিজাইন, মাঝখানের লেখা, ইংরেজি ও বাংলা সংখ্যায় লেখা নোটের মূল্যমান, ৭টি সমান্তরাল হেলানো সরলরেখা এবং এর নিচে অবস্থিত ছোট ছোট বৃত্তাকার ছাপ খসখসে অনুভূত হবে, যা জাল নোটের ক্ষেত্রে পরিলক্ষিত হবে না।
অতি সূক্ষ্ম আকারের লেখা : ১০০, ৫০০ ও ১০০০ টাকা মূল্যমান নোটের পেছনের পিঠের ডিম্বাঙ্কিত অংশে অতি সূক্ষ্ম আকারে বাংলাদেশ ব্যাংক লেখাগুলো আতশী কাচ ছাড়াও উন্নতমানের স্মার্ট মোবাইল ফোনের ক্যামেরা প্রয়োজন মতো জুম করে দেখা যাবে। কিন্তু জাল নোটের ক্ষেত্রে এটি দেখা যাবে না।
সোহাগ ...
পন্ডিত
আসল ও নকল নোট চেনার সহজ উপায় জানা থাকলে প্রতারণা থেকে রক্ষা পাওয়া যাবে।
নিরপাত্তা সুতা : ১০০, ৫০০ ও ১০০০ টাকা মূল্যমানের প্রত্যেক প্রকার নোটেই মূল্যমান এবং বাংলাদেশ ব্যাংকের লোগো সম্বলিত নিরাপত্তা সুতা রয়েছে। নোটের মূল্যমান এবং বাংলাদেশ ব্যাংকের লোগো নিরাপত্তা সুতার ৪টি স্থানে মুদ্রিত আছে। নোট চিত করে ধরলে নিরাপত্তা সুতায় মূল্যমান লোগো দেখা যাবে। এ নিরাপত্তা সুতা অনেক মজবুত বা নোটের কাগজের অবিচ্ছেদ্য অংশ। নখের আঁচড়ে বা মুচড়িয়ে উক্ত নিরাপত্তা সুতা কোনক্রমেই উঠানো সম্ভব নয়। জালনোটে নিরাপত্তা সুতা সহজেই নখের আঁচড়ে বা মুচড়ানোতে উঠে যাবে।
রঙ পরিবর্তনশীল কালি : ১০০, ৫০০ ও ১০০০ টাকা মূল্যমানের প্রত্যেক প্রকার নোটের উপরের ডানদিকে কোনায় ইংরেজি সংখ্যায় লেখা নোটের মূল্যমান রঙ পরিবর্তনশীল কালিতে মুদ্রিত রয়েছে। ১০০ ও ১০০০ টাকা মূল্যমানের নোট আস্তে আস্তে নড়াচড়া করলে নোটের মূল্যমান লেখাটি সোনালী হতে ক্রমেই সবুজ রঙ এ পরিবর্তিত হয়। একইভাবে ৫০০ টাকা মূল্যমানের নোটে ৫০০ মূল্যমান লেখাটি লালচে হতে পরিবর্তিত হয়ে সবুজ হয়। জালনোটে ব্যবহৃত এ রঙ চকচক করলেও তা পরিবর্তিত হয়না।
অসমতল ছাপা : ১০০, ৫০০, ১০০০ টাকা মূল্যমানের প্রত্যেক প্রকার নোটের সম্মুখ ও পশ্চাৎ পৃষ্ঠের ডিজাইন, মধ্যভাগের লেখা, নোটের মূল্যমান এবং ৭টি সমান্তরাল সরলরেখা উঁচু-নিচু (খসখসে) ভাবে মুদ্রিত আছে। তাছাড়া, নোটের ডানদিকে ১০০ টাকার নোটে ৩টি, ৫০০ টাকার নোটে ৪টি এবং ১০০০ টাকার নোটে ৫টি ছোট বৃত্তাকার ছাপ আছে যা হাতের স্পর্শে উঁচু-নিচু (খসখসে) অনুভূত হয়। এ সকল বৈশিষ্ঠ্য জালনোটে সংযোজন করা সম্ভব নয়।
জলছাপ : ১০০, ৫০০ ও ১০০০ টাকা মূল্যমানের প্রত্যেক প্রকার নোটে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতি, বাংলাদেশ ব্যাংকের মনোগ্রাম এবং নোটের মূল্যমান জলছাপ হিসেবে ব্যবহৃত হয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের মনোগ্রাম এবং নোটের মূল্যমান প্রতিকৃতির তুলনায় উজ্জ্বল দেখাবে।
এছাড়াও স্বল্পমূল্যেও বিভিন্ন ব্রান্ডের জালনোট সনাক্তকারী মেশিন (UV) এবং আতশি কাঁচ দ্বারা জাল নোট সহজে পরীক্ষা করা যায়।
আমার ব্লগ টি ঘুরে আসতে পারেন ডেইলি বায়োগ্রাফি
SALMAN KHAN DIGITAL MARKETER
গুণী
জাল নোটের কারবারিদের অপতত্পরতার খবর মাঝেমধ্যে পত্রিকার পাতায় ছাপা হয়। উৎসবের প্রাক্কালে এরা আরও সক্রিয় হয়ে ওঠে। হাটবাজারে এমনকি শপিং মলে কেনাকাটার ভিড়ে জালনোট গছিয়ে দেওয়া হয়। একশ, পাঁচশ ও এক হাজার টাকা মূল্যমানের নোট বেশি জাল হয়। আসছে কোরবানির ঈদ। কোরবানির পশুর হাটে টাকার বান্ডিলের মাঝে জাল নোট গছিয়ে দেওয়ার অপচেষ্টা চালাবে নোট জালকারী চক্র। গ্রাম-গঞ্জের সহজ, সরল ও নিরক্ষর মানুষ এদের মূল টার্গেট। আসল ও নকল নোট চেনার সহজ উপায় জানা থাকলে প্রতারণা থেকে রক্ষা পাওয়া যাবে।
আসল নোট চেনার সহজ উপায় : জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিসংবলিত নতুন একশ টাকা, পাঁচশ টাকা ও এক হাজার টাকার নোট লেনদেনের সময় নোটের প্রধান চারটি নিরাপত্তা বৈশিষ্ট্য যেমন— রং পরিবর্তনশীল কালি, অসমতল ছাপা, নিরাপত্তা সুতা ও জলছাপ সতর্কতার সঙ্গে পরখ করলে সহজেই আসল নোট চেনা যাবে। জাল নোট শনাক্তকারী যন্ত্রের সাহায্যেও নোট পরীক্ষা করা যায়।
রং পরিবর্তনশীল কালি : একশ টাকা, পাঁচশ টাকা ও এক হাজার টাকা মূল্যমানের নোটের ওপরের ডানদিকে কোনায় ইংরেজিতে লেখা নোটের মূল্যমান রং পরিবর্তনশীল কালিতে মুদ্রিত আছে। একশ ও এক হাজার টাকা মূল্যমানের নোট আস্তে আস্তে নাড়াচাড়া করলে নোটের মূল্যমান লেখাটি সোনালি হতে ক্রমেই সবুজ রংয়ে পরিবর্তিত হয়। একইভাবে পাঁচশ টাকার নোটে ৫০০ মূল্যমান লেখাটি লালচে হতে পরিবর্তিত হয়ে সবুজ হয়। জাল নোটে ব্যবহৃত এ রং চকচক করলেও তা পরিবর্তিত হয় না।
অসমতল ছাপা : একশ টাকা, পাঁচশ টাকা ও এক হাজার টাকার নোটের সামনের ও পিছনের পিঠের ডিজাইন, মধ্যভাগের লেখা, নোটের মূল্যমান এবং সাতটি সমান্তরাল সরল রেখা আড়াআড়িভাবে মুদ্রিত আছে। হাতের আঙ্গুল দিয়ে ঘষলে এসব ডিজাইন, লেখা ও রেখা অমসৃণ অর্থাৎ খসখসে অনুভূত হয়।
তাছাড়া নোটের ডান দিকে একশ টাকার নোটে তিনটি, পাঁচশ টাকার নোটে চারটি এবং এক হাজার টাকার নোটে পাঁচটি ছোট বৃত্তাকার ছাপ আছে, যা হাতের আঙ্গুলের স্পর্শে অসমতল অর্থাৎ উঁচু-নিচু বলে মনে হয়। এসব বৈশিষ্ট্য জাল নোটে সংযোজন করা সম্ভব নয়।
নিরাপত্তা সুতা : একশ টাকা, পাঁচশ টাকা ও এক হাজার টাকার নোটে মূল্যমান এবং বাংলাদেশ ব্যাংকের লোগোসংবলিত নিরাপত্তা সুতা রয়েছে। নোটের মূল্যমান এবং বাংলাদেশ ব্যাংকের লোগো নিরাপত্তা সুতার চারটি স্থানে মুদ্রিত আছে। এ নিরাপত্তা সুতা অনেক মজবুত যা নোটের কাগজের অবিচ্ছেদ্য অংশ। নখের আঁচড়ে বা দুমড়েমুচড়ে নিরাপত্তা সুতা কোনোক্রমেই উঠানো সম্ভব নয়। জাল নোটে নিরাপত্তা সুতা সহজেই নখের আঁচড়ে উঠে যায়।
জলছাপ : একশ টাকা, পাঁচশ টাকা ও এক হাজার টাকার প্রত্যেক প্রকার নোটে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতি, বাংলাদেশ ব্যাংকের মনোগ্রাম এবং নোটের মূল্যমান জলছাপ হিসেবে ব্যবহৃত হয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের মনোগ্রাম এবং নোটের মূল্যমান বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতির তুলনায় উজ্জ্বল দেখায়।
শাস্তি : নোট জাল করা ও জাল নোট ক্রয়-বিক্রয় শাস্তিযোগ্য অপরাধ। এ অপরাধের সর্বোচ্চ শাস্তি যাবজ্জীবন। ১৯৭৪ সালের বিশেষ ক্ষমতা আইনে এ অপরাধের জন্য শাস্তির বিধান রাখা হয়েছে।
জাল নোট শনাক্ত হলে : কোনো গ্রাহক কর্তৃক জাল নোট উপস্থাপিত হলে ব্যাংক কর্মকর্তারা অনেক ক্ষেত্রে জাল নোট ছিদ্র করে গ্রাহককে ফেরত প্রদান করেন, যা বিধিসম্মত নয়। এ ব্যাপারে করণীয় বিষয়ে ট্রেজারি রুলসে সুস্পষ্ট নির্দেশনা আছে। জাল নোট শনাক্ত হলে জাল নোটসহ উপস্থাপনকারীকে আইন প্রয়োগকারী কর্তৃপক্ষের কাছে সোপর্দ করতে হবে এবং বাংলাদেশ ব্যাংকের নিকটতম কার্যালয়কে অবহিত করতে হবে। ব্যাংক কর্মকর্তারা যদি এই মর্মে সন্তুষ্ট হন যে, উপস্থাপনকারী এটিকে সরল বিশ্বাসে উপস্থাপন করেছেন তাহলে জাল নোটটি বাজেয়াপ্ত করতে হবে। বাজেয়াপ্ত করার সময় নোটের ওপর ‘জাল’ সিলমোহর লাগাতে হবে। অথবা লাল কালিতে বড় অক্ষরে ‘জাল’ শব্দটি লিখতে হবে। জাল নোটের অপরপিঠে উপস্থাপনকারীর নাম, পিতার নাম, বর্তমান ও স্থায়ী ঠিকানা, পূর্ণ স্বাক্ষর ও তারিখ লিখতে হবে। কার কাছ থেকে তিনি নোটটি পেয়েছিলেন সে ব্যাপারে তার লিখিত বিবৃতি নিতে হবে। উপস্থাপনকারী নিরক্ষর হলে তার বাম হাতের বুড়ো আঙ্গুলের ছাপ নিতে হবে।
অধিকতর তদন্ত করার জন্য জালনোট এবং জাল নোটের উপস্থাপনকারীর বিবৃতি আইন প্রয়োগকারী কর্তৃপক্ষের কাছে প্রেরণ করতে হবে। তদন্ত শেষে আইন প্রয়োগকারী কর্তৃপক্ষ জাল নোট ও তদন্ত প্রতিবেদন বাংলাদেশ ব্যাংকের কারেন্সি অফিসার বরাবর প্রেরণ করবেন।
আসল নোটের নিরাপত্তা বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে বাংলাদেশ ব্যাংকের ওয়েবসাইটে (www.bb.org.bd) বিস্তারিতভাবে বর্ণনা করা আছে। আসল নোটের নিরাপত্তা বৈশিষ্ট্য জানা থাকলে নোট জালিয়াত চক্রের দ্বারা প্রতারিত হওয়ার ঝুঁকি কমে আসবে। বিস্তারিত জানুন
Syed Mizanur Rahman Siddique সিম্পল লাইক করি ! সততা বজায় রাখার চেষ্টা করি!
বিশারদ
জাল টাকা চেনার সহজ কয়েকটি উপায়,
দৈন্দিন জীবনে চলতে-ফিরতে অনেক সময় আমাদের অনেকের পকেটে জাল টাকা চলে আসে। আর এটা মূলত কিছু অসাধু ব্যক্তির জাল নোট তৈরি ও বাজার জাত করার কারণে প্রতিনিয়ত আমরা সাধারণ মানুষেরা ক্ষতিগ্রস্থ হচ্ছি। তাই আমাদের সকলকে এই জাল নোট গুলো চেনা খুবই জরুরী। আসুন জেনে নেই জাল নোট চেনার সহজ কিছু উপায়:
১ । জাল টাকার প্রথম শর্ত হচ্ছে, এই টাকার নোটগুলো নতুন হবে। কারণ জাল টাকার নোটগুলো সাধরণ কাগজের তৈরি তাই পুরাতন হয়ে গেলে সেই নোট নাজেহাল হয়ে যায় বা তা অতি সহজেই বোঝা যায়।
২। জাল টাকার নোট ঝাপসা দেখায়। আসল নোটের মত ঝকঝকে থাকে না। সেটা নতুন হোক আর পুরাতন হোক এবং কিছুটা পাতলা বা হালকা ধরনের যা একজন আরেকজনের কাছ থেকে টাকা লেন দেন করার সময় একটু মনযোগ সহকারে দেখলেই বোঝা যায়।
৩। জাল নোট হাতের মধ্যে নিয়ে মুষ্টিবদ্ধ করে কিছুক্ষণ পর ছেড়ে দিলে তা সাধারণ কাগজের মতো ভাঁজ হয়ে যাবে। আর আসল নোট ভাঁজ হবে না। যদিও সামান্য ভাঁজ হবে তবুও তা জাল নোটের ক্ষেত্রে তুলনামূলক অনেক বেশি।
৪। এবার আসুন আসল কথায়, আপনি এই মূহুর্তে নতুন একটি ১০০০ টাকা ও ৫০০ টাকা এবং একটি ১০০ টাকার নোট এবং পুরাতন একটি পাঁচশত টাকার নোট আপনার হাতে নিন। আর এই বর্ণনার সাথে মিলিয়ে দেখুন কথাগুলো ঠিক আছে কি না।
৫। উপরে লেখা প্রথম তিনটি নোট সোজা করে ধরুন এবার লক্ষ্য করুণ নোটের বাম পাশে উপর থেকে নিচ পর্যন্ত একটি সরল রেখা আছে। একটু ভালোভাবে লক্ষ্য করলে দেখতে পাবেন ওটা কোন রেখা নয়। সেখানে স্পষ্টভাবে ইংরেজিতে বাংলাদেশ ব্যাংক Bangladesh Bank কথাটা লেখা আছে।
৬। পুরাতন ৫০০ টাকার নোটে বাম পার্শের নিচে সুন্দর নকশা করে লেখা আছে ৫০০ মূলত সেখানে Bangladesh Bank কথাটাও লেখা আছে হালকা ও ভারি রং দিয়ে।
৭। টাকা সবসময় দুটি অংশ দিয়ে তৈরি হয়। টাকার দুই পার্শে দুটো নোট জোড়া লাগানো থাকে এবং এটা হরিনের চামড়া দিয়ে তৈরি বলে পানিতে ভেজালেও খুব তারাতারি ভেঙ্গে যাবে না। আর জাল নোট পানিতে ভেজানোর সাথে সাথেই তা ভেঙ্গে যাবে।
৮। আসল নোট সবসময় খসখসে হবে।
৯। উপরের সবগুলো উপায়ে যদি আসল ও জাল এবং নকল নোট সনাক্ত করতে কেউ ব্যর্থ হয় তবে তার জন্য সর্বশেষ উপায় আল্ট্রা ভায়োলেট লাইট। এই লাইটের মাধ্যমে সনাক্ত করা খুবই সহজ। আসল নোটে এই লাইটের আলো ধরলে নোটের উপর রেডিয়ামের প্রলেপ জ্বল জ্বল করে উঠবে। জাল নোটে তা হয় না।
এবার আসুন জেনে নেই আসল ও নকল নোটে কী কী নিরাপত্তা বৈশিষ্ট থাকে
রঙ পরিবর্তনশীল কালি: আসল ১০০, ৫০০ ও ১০০০ টাকার নোটে বিশেষ এক ধরনের রঙ পরিবর্তনশীল কালি ব্যবহৃত হয়, যার নাম অপটিক্যালি ভেরিয়েবল ইনক বা ওভিআই। নোটের ওপরের অংশে ১০০, ৫০০ এবং ১০০০ টাকা লেখায় এই কালি ব্যবহৃত হয়। নোট একটু এদিক-সেদিক করলে ওই কালির রঙ পরিবর্তন হয়। জাল টাকায় কালির রঙ পরিবর্তন হবে না। সুইজারল্যান্ডের ’সিকপা’ নামে পৃথিবীর একটি মাত্র কোম্পানি এই কালি তৈরি করে। টাকা ছাপার অনুমোদিত প্রতিষ্ঠানগুলোতেই শুধু এই কালি তারা সরবরাহ করে।
অমসৃণ মুদ্রণ: সব মূল্যমানের আসল নোটগুলো বিশেষ এক ধরনের কালি দিয়ে মুদ্রিত হয়। টাকার বিভিন্ন স্থানে এই কালির ব্যবহার রয়েছে, যেখানে হাত দিলে অমসৃণ মনে হবে। জাল নোটে কালির জায়গায় হাত দিলে মসৃণ মনে হবে। আসল নোটের সামনে-পেছনে বিভিন্ন স্থাপনার ছবিতেও এই কালির ব্যবহার রয়েছে। আসল নোটের ওপর অন্ধ ব্যক্তি ও হাত বোলালে উঁচু-নিচু বা খসখসে অনুভূত হবে। নোটের ডানদিকে অন্ধদের চেনার জন্য ছোট-ছোট কয়েকটি বিন্দু আছে, যা হাতের স্পর্শে উঁচু-নিচু মনে হবে।
নিরাপত্তা সুতা: আসল নোটের বাম পাশে চার মিলিমিটার চওড়া এক ধরনের নিরাপত্তা সুতা সেলাই ফোঁড়ের মতো গেঁথে দেওয়া রয়েছে। সাধারণভাবে সরাসরি তাকালে মনে হবে, সুতা খানিকটা আছে, খানিকটা নেই। জাল নোট হলে পুরোটাই একরকম লাগবে। আসল নোটের সুতার মধ্যে ওই নোটের মূল্যমান লেখা থাকবে।
জলছাপ: আসল নোটে জলছাপ হিসেবে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতি রয়েছে। আগের নোটগুলোতে রয়েছে বাঘের জলছাপ। বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতির নিচে অতি উজ্জ্বল ইলেকট্রো টাইপ জলছাপে নোটের মূল্যমান লেখা আছে। এর বাম পাশে আছে বাংলাদেশ ব্যাংকের মনোগ্রামের ইলেকট্রো টাইপ জলছাপ। জাল নোটে এসব জলছাপ থাকে না।
Raihan Simple boy
গুণী
গুণী
১০০/৫০০/১০০০ টাকা চেনার সহজ উপায় হলো ,যেখানে ১০০/৫০০/১০০০ লেখা থাকে তার উপর এক আঙুল দিয়ে টান দিলে টাকার প্রতিটা অক্ষর আপনার হাতে বাজবে,কিন্তু নকল টাকার উপর আঙুল দিয়ে টান দিলে পিছলিয়ে যাবে।প্লেন মনে হবে