Preview
প্রশ্ন করুন
রিলেটেড কিছু বিষয়

বেশতো সাইট টিতে কোনো কন্টেন্ট-এর জন্য বেশতো কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়।

কনটেন্ট -এর পুরো দায় যে ব্যক্তি কন্টেন্ট লিখেছে তার।

...বিস্তারিত

( ৭০ টি উত্তর আছে )

( ৭,২৮২ বার দেখা হয়েছে)

Ai Shobuj  

গুণী

আমার প্রিয় লেখক "রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।" না কোন ছন্দময় কবিতার জন্য নয় আমাকে ভালো লাগে তার লেখা বিয়োগাত্মক গল্পগুলো। ওনার লেখা ছুটি এবং মহেশ গল্পদুটি আমাকে ভালো লেগেছে।

Sannidhyan Shom  

গুণী

শৈশবের দরজায় পা রাখতেই তাঁর অমৃতসম লেখার ভাণ্ডার নিয়ে আমার জীবনে আসেন সত্যজিৎ রায়। কখনো বা তারিণী খুড়োর গল্পের ঝুলি, কখনো বা ফেলুদার মগজাস্ত্র, কখনো প্রোফেসর শঙ্কুর  বৈজ্ঞানিক আবিষ্কার  আমাকে শৈশবে, কৈশোরে এবং এখনও  আনন্দ দিয়েছে। তাঁর টানটান মেদহীন লেখা ( অতিরিক্ত বর্ণনার ঘনঘটাহীন ) , বিভিন্ন জায়গায় গল্পের প্লট ফেঁদে সেই জায়গার বিষয়ে ঐতিহাসিক ও ভৌগলিক শিক্ষা দেয়া এবং অবশ্যই রোমাঞ্চকর গল্পের প্লটের কারণে তিনি আমার মন কেড়েছেন ।

ফেলুদা সিরিজের অন্তর্ভুক্ত সোনার কেল্লা আমার প্রিয় লেখা।

পাগলা হাওয়া  যখন মন যা চায় তাই করতে ভাল বাসি...

পন্ডিত

আমার প্রিয় লেখক কাজী নজরুল ইসলাম। তার লেখা গানগুলো আমার খুব ভালো লাগে। আমি নজরুলের গানের খুব ভক্ত। মোর প্রিয়া হবে এসো রাণী দেব খোপায় তারার ফুল-এই গানটি যে কতবার শুনি তার ইয়েত্তা নেই।

Mahfuja Safiha  

গুণী

আমার প্রিয় লেখক শেখ মুজিবুর রহমান। তার কারাগারের রোজনামচা বইটি অনেক ভালো লেগেছে।এই বইটি পড়ে আমার অনেক ভালো লেগেছে।

Ripon Sen  

গুণী

মোহাম্মদ জাফর ইকবাল স্যার আমার প্রিয় লেখক।স্যার  বিজ্ঞান মনস্ক লেখা লিখেন এসব পড়তে অনেক মজা পাওয়া যায়।

স্যার এর লেখা মহাজাগতিক কিউরেটর লেখাটি আমার মন কেড়েছে

Dipu Kingkor Das  

গুণী

আমার প্রিয় লেখক হুমায়ূন আহম্মেদ। তিনি বাংলাদেশের একজন জনপ্রিয় লেখক। তিনি সকল শ্রেনীর পাঠকের জন্য অনেক বই লিখেছেন। তার লেখা হিমু সিরিজের বইগুলো আমার খুব প্রিয়।

Drubo Daniyel Rangsa  কবিতা লিখতে ভালবাসি

গুণী

আমার প্রিয় লেখক হলেন হুমায়ুন আহমেদ কারন উনি বই লিখেছেন মন থেকে,বাস্তবতাকে নিয়ে,সহজ ভাষায় যেন সবার কাছে সহজ হয় পড়তে ও বুঝতে।উনার একটি কথা মন কেড়েছে যে,"ভালো ছেলেদের জন্য মেয়েদের ভালবাসা জন্মায় না,আর যেটি জন্মায় সেটি ভালবাসা নয় সেটি হল তার সহানুভূতি।"

      হুমায়ুন আহমেদ

ইউসুফ  বাংলাদেশে 'বাংলাদেশী' থাকতে চাই

মহাগুরু

আমার প্রিয় লেখক সময়ে সময়ে পরিবর্তন হয়েছে। তবে এক এক করে সবাই আমার পাঠক হৃদয়ে পাকাপোক্তভাবে স্থান করে নিয়েছেন।

প্রথমেই আসি সত্যজিৎ রায় - কৈশোরে রোমাঞ্চ আর সায়েন্স ফিকশনের স্বাদ তিনিই দিয়েছেন ফেলুদা আর প্রফেসর শংকুর মাধ্যমে (তারুন্যে তিনি কাঁদিয়েছেন পথের পাঁচালি দিয়ে)।

এর সমান্তরালে শুরু হয় স্যার আর্থার কোনান ডয়েল এর শার্লক হোমসকে নেশার মত ভাললাগা।

হুমায়ুন আহমেদের সাথে নন্দিত নরকে আর শঙ্খনীল কারাগার দিয়ে সূচনা হয়ে সবক'টি বইয়ের মাধ্যমে তিনি সাবলীলতা আর সহজপাঠ্যতার সাথে তীব্র মধ্যবিত্তীয় আবেগের মিশ্রন দিয়ে আমার সবচেয়ে প্রিয় লেখক হয়ে ঊঠেন।

মুহাম্মাদ জাফর ইকবাল আমার আরেকজন প্রিয় লেখক। বিশেষতঃ সায়েন্স ফিকশনের জন্য।

Shahriar Shaikh  

গুণী

আমার প্রিয় লেখক সমরেশ মজুমদার।সমাজের অসংগতি নিয়ে লেখা তার উপন্যাসগুলোতে যেসব মূখ্য চরিত্র থাকে তাদের আদর্শ আর জীবনবোধ আমাকে অনুপ্রাণিত করে।

তাঁর লেখা  উত্তরাধিকার বইটি আমার মন কেড়েছে।

Md. Ismail Uddin  

গুণী

আমার প্রিয় লেখক  :  মুহাম্মদ জাফর ইকবাল।

কারণ তার লেখায় একটা কৌতুহল থাকে।

বুবুনের বাবা- গল্পটি মন কেড়েছে ।

Tanim Islam  

জ্ঞানী

আমার প্রিঢ লেখক সাম্প্রতিক সময়ের জনপ্রিয় থ্রিলার রাইটার 'কিশোর পাশা ইমন' তার সকল লিখাই মন কারে। উল্লেখ করা যেতে পারে গত বছরের বই মেলায় প্রকাশিত 'মৃগতৃষা' বইটি

আমার প্রিয় লেখিকা হলেন বেগম রোকেয়া সাখাওয়াত হোসেন। তাঁর  লিখা অর্ধাঙগিনি আমার খুব ভালো লেগেছে। তাঁর এই লেখা আমার মনকে উদ্বেলিত করেছে। আমাকে নিজের ভবিষ্যত নিজের ক্যারিয়ার গড়ে তুলতে আরো বেশি মনোযোগি করেছে। আমার চেতনাকে আরো দৃঢ় করেছে। তাই তিনি  আমার প্রিয় লেখিকা।  

সিয়াম সাজ্জাদ  সপ্ন গুলো বাঁচিয়ে রাখি

গুণী

বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়।

উনার "পথের পাঁচালী " বইটা অসাধারণ।

উনার লেখায় প্রকৃতি আর মানব জীবন এর বন্ধন নিপুণ ভাবে উঠে এসেছে। মানুষ এক শাশ্বত রূপ তিনি অংকন করেছেন তাঁর লেখায়।।

An Admin  

গুরু

প্রিয় লেখক আসলে অনেকেই আছেন। তারপরও যদি একজনের নাম বলতে হয় তাহলে সে হবে মার্ক টোয়েন। তবে, মার্ক টোয়েনের চেয়ে বেশি পছন্দ তার লিখা টম সয়্যার সিরিজের বই। টম সয়্যার সিরিজের বইগুলো কেন ভালো লাগে সেটা বলা মুশকিল। হাকলবেরি ফিন চরিত্রটি আমার খুব পছন্দ, হতে পারে সেটিও একটি কারন।  

S. M. IMRANUL ISLAM  

গুণী

আমার প্রিয় লেখক বিশ্ব কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর। তার সম্পর্কে বলার তেমন কিছু নেই। সাহিত্যের এমন কোনো ক্ষেত্র নেই, যেখানে তার অবদান নেই। তার রচিত ছোট গল্প ছুটি , পোস্টমাস্টার, হৈমন্তী এবং কবিতা সোনার তরী , দু বিঘা জমি, জুতা আবিস্কার, বীর পুরুষ ইত্যাদি।

SHARIFUL ISLAM (SP)  পাগলীর পাগল

গুরু

আমার প্রিয় লেখক "জহির রায়হান" । সমাজের চিত্র ভালো ভাবে ফুটে উঠে উনার লেখায়  "হাজার বছর ধরে ", আবার পদ্মা নদীর মাঝি' তো মানিক বন্ধোপাধ্যায় এর। “পদ্মা নদীর মাঝি” পড়লে মনে হয়  যেন উপন্যাস নয় বাস্তবে ঘটে চলা দৃশ্য চোখে ভাসছে। 

লাম সরকার  অন্তর্মুখী

জ্ঞানী

প্রিয় লেখক অনেক আছেন তবে সবচেয়ে প্রিয় হুমায়ুন আহমেদ। উনার প্রায় সব লেখা মন ছুয়ে যায় উল্লেখযোগ্য:হলুদ হিমু কালো র্যাব,অপেক্ষা,সৌরভ,আজ আমি কোথাও যাবোনা,মধ্যান্হ ইত্যাদি

Md. Foysal Manwar  

গুণী

আমার প্রিয় লেখক হুমায়ন আহমেদ।তার প্রতিটি লেখায় বৈচিত্র ময়।বিশেষ ভাবে তার লেখা হিমু সিরিজ, মিসির আলি সিরিজ ও শুভ্র সিরিজ।এক কথায় অসাধারণ। যা তাকে মৃত্যুর পরেও অমর করে রেখেছে।

বাদশাহ নামদার আমার মনে দাগ কেটেছে।

আমার প্রিয় লেখক জাফর ইকবাল । তার আমি তপু বইটি পড়ে আমার মন কেড়েছে। 

আমার প্রিয় লেখক মো. জাফর ইকবাল।উনার গনিত এবং বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনী আমাকে আমার শৃজনশীলতা বিকাশে সাহাজ্য করেছে।

"রাশা","আমার বন্ধু রাশেদ","রোবোনিশি" বেশি ভাল লেগেছে।আমি উনার লেখা প্রায় সব বই পড়েছি। বই এর নাম লেখা শুরু করলে দিন শেষ হয়ে যাবে।প্রত্যেকটি লেখার নিজস্ব মনকাড়া বৈশিষ্ট আছে।

Rezmah Jemima  

গুণী

হুমায়ূন আহমেদ। তার মধ্যবিত্তদের লেখাগুলো আমার বেশি ভালো লাগে। তার লেখা দারুচিনি দ্বীপ আমার খুবই ভালো লেগেছে। 

Abdullah Muhammad Jobayar  আমি অকুতোভয় তরুণ।

গুরু

আমার প্রিয় লেখক- সিমিন হোসেন রিমি। তাজউদ্দীন আহমদের মেয়ে। তার আমার শিশুবেলা ও বাবা তাজউদ্দীন আহমদ এই বইটি ভালো লেগেছে। 

সেখানে উল্লেখ আছে- তাজউদ্দীন আহমদ বলেছেন- এসো আমরা এমনভাবে কাজ করি যেন ইতিহাস লিখতে গিয়ে আমাদের খুঁজে পাওয়া দুষ্কর হয়। 

মহান ব্যক্তির মহান কথা। 

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক

1. Humayan Ahmed 

2. Rabindranath Tagore

3. Sorot Chondho

4. Bomkim

5. Kazi Nazrul Islam

এ ছাড়া আরো অনেকে আছেন দেশ এবং দেশের বাইরের। 

তবে অবাক হয়েছি হিমু আর বাকের ভাই এর বিষয় টা নিয়ে।

Toriqul Islam Dipro  

গুণী

আমার প্রিয় লেখক সমরেশ মজুমদার। তার লেখা সাতকাহন ও গর্ভধারিনীর জন্য।

Feroz Kabir  

গুণী

আমার প্রিয় লেখক "কাজী নজরুল ইসলাম"।তার লেখায় বিদ্রোহ প্রবণতা এবং তুরুণ সমাজদের কে সুকর্মে লিপ্ত করবার স্পৃহা দেয়। তার লেখা চল্ চল্ কবিতাটি অসম্ভব ভাল লেগেছে।

প্রিয় লেখক মুহাম্মদ জাফর ইকবাল।কিশোর কিশোরীর বিভিন্ন ভালো লাগা,সমস্যাগুলো খুব সহজ সাবলীলভাবে তুলে ধরেন তিনি।শিক্ষণীয় অনেক দিক থাকে।

সবচেয়ে ভালো লাগার বইটা 'আমি তপু'।

Mahmud Bin Amin  

গুণী

সাবলীল ভাষা প্রয়োগ ও উপভোগ্য লেখার জন্য হুমায়ূন আহমেদ আমার প্রিয় লেখক। তাঁর লেখা ছোটগল্প সবচেয়ে বেশি ভালো লাগে। রূপা ছোটগল্পটি সবথেকে বেশি পছন্দ। এছাড়া তাঁর সৃষ্টি চরিত্র মিসির আলি, হিমু, শুভ্র, রূপা ভালো লাগে।

Md seiam khan  

গুণী

আমার প্রিয় লেখক কাজী নজরুল ইসলাম।

কেন:তিনি এমন এক লেখক, যার লিখা থেকে পৃথিবীর সকল মানুষ সমান তা বোঝা যায়।মানুষকে  বিভিন্ন রুপে ধর্ম,বর্ণ,জাত্যবেদে সৃষ্টি করলেও সার পরিচয় কিন্তু একটাই। ইহা নজরুলের লেখনিতে প্রকাশমান। মানুষ-মানুষে বিভিন্ন শ্রেণীতে বিভক্ত করলে স্বভাবতই ঘৃণা ও হিংসার জন্ম নেয়।কিন্তু একই সমজোতার অন্তরায় থাকলে সকল মানুষ সমভোগে সমাজে পরিচালিত হয়।সমাজকে এইরকম এক সমতায় দেখতেই নজরুলের লেখনি। এজন্যই নজরুল আমার প্রিয় লেখক।

তার আকর্ষনীয় লেখা:'উপেক্ষিত শক্তির উদ্বোদন' এখানে সকল শ্রেণীর মানুষ নিয়ে একটি আদর্শ সমাজ গঠনের আহব্বান উদ্দীপিত হয়েছে।

Hasanuzzaman  আমি কোন সেলিব্রেটি নয় যে আমার ইয়া লম্বা একটা বায়ো ডাটা থাকবে...

মহাগুরু

আমার প্রিয় লেখক কাজী নজরুল ইসলাম এবং মুহাম্মদ জাফর ইকবাল

কাজী নজরুল ইসলাম এর কবিতা গুলো আমার খুব ভালো লাগে তাছাড়া তার প্রায় লেখা গুলো আমার অনেক ভালো লাগে....

আর মুহম্মদ জাফর ইকবাল এর বিজ্ঞান ভিত্তিক বই গুলো ভালো লাগে.....

ধন্যবাদ...

Tasnima Tazrin  

গুণী

আমার প্রিয় লেখক মো. জাফর ইকবাল।

কারণ তিনি শিশু-কিশোর দের জন্য বই লেখেন। তার প্রধান উদ্দেশ্যই হলো নতুন প্রজন্মককে বই পড়ার প্রতি আকৃষ্ট করা। এই চিন্তাটা আমার খুব পছন্দ হয়েছে।

"রাশা" আমার খুব পছন্দ।

Ariful Islam Sondi  

গুণী

প্রিয় লেখক শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়। প্রিয় লেখা "শ্রীকান্ত"।

শরৎ চাটুজ্জের কোনো লেখা পড়েই কখনো মনে হয় নি কিছু পড়ছি।মনে হয়েছে যেনো আমি প্রত্যক্ষ করছি সব কিছু।সারাদিন কেবল সেইসব নিয়েই ভেবেছি।

M.H. Hossain Rana  

গুণী

আমার প্রিয় লেখক সেই ব্যক্তি যিনি আমার মনে শুধু লেখকই নন আমার পথ চলার প্রেরণাও বটে। আমি বলছি বিদ্রোহী কবি, অন্যায়ের বিরুদ্ধে সোচ্চার কবি, মানবতাবাদী সাম্যের  কবি কাজী নজরুল ইসলামের কথা। 

সাহিত্য কে সম্মৃদ্ধ করা ছাড়াও তাঁর রচণা আমাদের শিখিয়েছে প্রকৃত মুক্তির অর্থ, দিয়েছে অন্যায় বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করার সাহস। আরবি ফারসি ভাষার যথার্ত প্রয়োগ তিনি করেছেন। মুসলিম কবি হয়েও হিন্দুদের শ্যামা সঙ্গীত রচণা করে তিনি যেই অসাম্প্রদায়িকতার পরিচয় দিয়েছেন তা সত্যিই বিরল।তাই তিনি আমার সবচেয়ে প্রিয় লেখক। 

তাঁর প্রত্যেকটি প্রবন্ধ আমার মন কাড়লেও আমার সবচেয়ে ভালো লেগেছে তাঁর রচিত সর্বকালের হৃদয়স্পর্শী কবিতা "বিদ্রোহী কবিতা"।  অন্যায়ের বিরুদ্ধে চরম বৈরী রূপ ধারণ করে তা অপসারণ করার এক কোমল ইঙ্গিত সেখানে তিনি দিয়েছেন। এমনকি অন্যায়কারী ভগবান তুল্য হলেও তিনি তার বুকে পদচিহ্ন এঁকে দিতে চেয়েছেন। এটিই আমার সবচেয়ে প্রিয় লেখা। 

Abdur Rouf Tarak  এক বাক্যে বলার মত মানুষ আমি না!

গুণী

আমার প্রিয় লেখক মুহম্মদ জাফর ইকবাল।

আমার বৈজ্ঞানিক কল্প কাহিনী পড়তে খুবই ভালো লাগে, বিশেষ করে জাফর ইকবাল স্যার এর। তাছাড়া উনার অনেক কিশোর উপন্যাস রয়েছে, যা আমার পছন্দের তালিকায় সবার উপরে।

জাফর ইকবাল স্যারের সবচেয়ে বেশী যে লেখা আমার মন কেড়েছে সেই বই এর নাম "রাশা"।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক

আমার  প্রিয় লেখক বিশ্ব কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর। তার সব লেখাই আমার খুবই প্রিয়।তবে যদি আলাদা করে কোনো লেখাকে উল্লেখ করি তাহলে গল্পগুচ্ছের ছুটি গল্পটাই আমার সবচেয়ে বেশি প্রিয়। কারন যতবারই ঐ গল্পটি পড়েছি আমি ততবারই কেঁদেছি। ওই লেখাটার মধ্যে এমন এক জাদু আছে যা কাউকে একবার ধরলে সে বারবার পড়তে বাধ্য আর চোখে েপানি,সেটা আপনা থেকেই চলে আসবে। 

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক

আমার প্রিয় লেখক মোহাম্মদ জাফর ইকবাল।কারন তাঁর লেখার ভেতর এক ধরনের কৌতূহল রয়েছে।লেখাগুলো পড়ার সময় নিজের কল্পনাশক্তি কাজ করে।তাঁর "আমি তপু" বইটা আমার মন কেড়েছে।

পথ থেকে পথে...  ফটোবাজি সারাদিন

জ্ঞানী

প্রিয় লেখক অনেকেই আছেন, তবে প্রাঞ্জল ও সহজবোধ্য ভাষার জন্য জাফর ইকবাল স্যার এখনো তালিকার উপরে আছেন!

Imam hosen  

গুণী

আমার প্রিয় লেখক "আরিফ আজাদ"।কারণ তিনি নাস্তিকদের বিরুদ্ধে খুব সুন্দর ভাবে মোক্ষম জবাব দিয়েছেন তার লেখনি "প্যারাডক্সিকাল সাজিদ" এর মাধ্যমে।

Sheikh Muzzammil Hussen  সামনে এগিয়ে যেতে চাই, তবে পিছন দিক থেকে ঝাঁপিয়ে ধরার মত মানুষেরও অভাব নাই।

জ্ঞানী

আমার প্রিয় লেখক, তরুন দের অনুপ্রেরণা আরিফ আজাদ ভাই।  তাঁর লেখার মধ্যে আলাদা একটা স্নিগ্ধ টান থাকে। অন্যদিকে তিনি একজন ইসলামিক লেখক ও।  

তাঁর প্যারাডিক্সাল সাজিদ বইটি আমার খুব প্রিয় বই।  এটাই আমার মন কেড়েছে।।

ধ্রুব জ্যোতি  আমি ধ্রুব ভালবাসি বই পড়তে।

জ্ঞানী

আমার প্রিয় লেখক হুমায়ুন আহামেদ sir। কারন ওনার বই পড়ে আমি বই পড়া কি জিনিস তা উপলব্ধি করতে পারি ।ওনার বই পড়ে আমি বই পড়ার আনন্দকে প্রথম উপভোগ করি।বলতে গেলে উনিই আমাকে বই পড়া শেখায়।সহজ ও সাবলীল ভাষায় সাহিত্য রচনার জন্য ওনাকে আমার এত ভাল লাগে।শুধু তাই নয় ওনার বইগুলোর ভেতরে একধরনের মাদকতা আছে।যা পাঠককে বই থেকে আলাদা হতে দেয় না ।তার লেখার ধরন বারবারই আমায় মুগ্ধ করে।

Sir এর প্রায় সমস্তলেখাই আমার ভালোলাগে।তবে বিশেষ করে মিসির আলীর বইগুলো আমার বেশী ভালো লাগে।বিজ্ঞানের এই যুগে মিসির আলী একজন বিজ্ঞান নির্ভর মানুষ এবং মানুষের জীবনের প্রতিটি অতিপ্রাকৃত ঘটনাকে উনি বিজ্ঞানের দৃষ্টিকোণে ব্যাখ্যা করে।তাই মিসির আলীকেই আমার সবচেয়ে পছন্দ।

Md Mehedi Hasan  

গুণী

আমার প্রিয় লেখক আরিফ আজাদ।ধর্ম বিশ্বাস,  দর্শন,  যুক্তিগত ব্যাখা দিয়ে তিনি অবিশ্বাসের পাহাড় ভেঙ্গে চুরমার করে দিয়েছেন। সত্যকে করেছেন সুপ্রতিষ্ঠিত।  তাইতো তার লেখাগুলো  আমার কাছে এতো প্রিয়।  

লেখকের যে বইগুলো আমার মন কেড়েছেঃ প্যারাডক্সিকাল সাজিদ,  সত্যকথন,  আরজ আলী সমীপে।

tamim hassan  সাধারন ছেলে,

জ্ঞানী

 অামার প্রিয় লেখক

হুমায়ন অাহমেদ

কারন তার লেখার ভিতর ছিলো অন্য রকম ব্যাপার!

শ্রাবণ মেঘের দিন

Tapos Roy  এখনো কিছু হতে পারিনি, শুধু হাত-পা-চোখ-মুখের মত কিছু অঙ্গ গজিয়েছে..

গুণী

আমার প্রিয় বই 'পথের পাঁচালী' (বিভূতিভূষণ বন্দোপাধ্যায়) কিন্তু প্রিয় লেখক সমরেশ মজুমদার। শুধুমাত্র তার কালবেলা, উত্তরাধিকার, কালপুরুষ এই তিনটি বইয়ের জন্য। সমাজ ব্যবস্থা ও জীবন সংগ্রাম এমন জীবন্ত করে তুলে ধরেছেন না পড়লে কোনোভাবেই ব্যাখ্যা করা সম্ভব নয়। 

Sadia Tasnim Trisha  

গুণী

মোঃ জাফর ইকবাল । সহজ ভাষা , আমাদের  নিজেদের কিশোর বয়সী সত্ত্বার উপলব্ধি আমি তার লেখাতে পাই , তাই আমার ভালো লাগে ।

Md Alim Al Raji  

জ্ঞানী

আমার প্রিয় লেখক সাইন্স ফিকশন লেখক মুহম্মদ জাফর ইকবাল

Farha Binte  

গুণী

আমার প্রিয় লেখক মুহাম্মদ জাফর ইকবাল।ছোট বেলা থেকে তার বইয়ের ভীষণ ভক্ত আমি।এখনো বইমেলায় গেলে তার নতুন  বই খোঁজা শুরু করি।ওনার সায়েন্স ফিকশন বা উপন্যাস সবই আমার প্রিয় তবে বিষেশভাবে বলতে গেলে তার অবনীল, মহাকাশে মহাত্রাস, অক্টোপাসের চোখ আমার মন কেড়েছে

হুমায়ুন আহমেদ, যখন হাসতে ইচ্ছে করে তখনই হিমু সিরিজের যেকোন বই পড়ি, গভীর চিন্তা করতে চাইলে মিসির আলী, কখনও শুভ্র আর মৌলিক উপন্যাস, সায়েন্স ফিক্শন, আত্মজীবনী সবকিছুর জন্যই ভালোলাগে , জোসনা ও জননীর গল্প মন কেড়েছে  

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক

আমার প্রিয় লেখক শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়। তার লেখায় সাবলিল ভঙ্গিতে জীবনের বিভিন্ন দিকগুলো ফুটে ওঠে। জীবনের বিভিন্ন ঘটনা এমন ভাবে সন্নিবেশিত থাকে যে মনে হয় যেন নিজের জীবনের ই কোন ঘটনা। পাঠকের হৃদয়ে দাগ কেটে যায়। তার লেখা বিন্দুর ছেলে আমার মন কেড়ে,,,পড়লে আমি কেমন হয়ে যাই

জহিরুল ইসলাম  মানুষ

জ্ঞানী

আমার প্রিয় লেখক জসীমউদ্দীন।জসীমউদ্দীনের লেখা গুলোর মধ্যে আমি গ্রাম বাংলার নৈসর্গিক রূপ দেখতে পাই। এছাড়াও তিনি তার সহজ সরল ভাষার লিখনির মধ্য দিয়ে ঘটনাপ্রবাহ এমনভাবে তুলে ধরেন যা বাস্তব দৃশ্য পরিলক্ষিত হয়। উনার উল্লেখযোগ্য লেখাগুলোর মধ্যে আমার ভালোলাগে "নকশী কাঁথার মাঠ "এছাড়াও ভালো লাগে" কবর " কবিতা।

মৃন্ময়ী সাবিহা  লিখতে না জানলেও কোন একদিন বড় লেখিকা হওয়ার স্বপ্ন দেখি.......... :)

মহাগুরু

সবাই কাছের মানুষ হয় না, কেউ কেউ হয়। মানুষের মানবিক সম্পর্কের  টানাপড়েনে জীবনের সমীকরণটা পাল্টে যায়। জীবন জটিল এবং জটিল থেকে জটিলতর, এ উপলব্ধি মানুষ মাত্রই বহুমাত্রিক আলোকে বুঝতে শেখে। সবাই কাছের মানুষ হতে পারে না, যদিও সে জন্য কোনো সাধনা করতে হয় না ঠিক কিন্তু হৃদয়ের দিগন্ত প্রসারিত করে দুয়ার খুলে দিতে হয়, ভালোবাসতে হয় মানুষকে। মানুষকে উজাড় করে ভালোবাসলে কোনো ক্ষতি নেই, ক্ষতি শুধু ঘৃণায় আর বিদ্বেষে। মানুষের সূক্ষ সকল সম্পর্কের টানাপোড়েন প্রথমবারের মত উপলব্ধি করেছিলাম 'কাছের মানুষ' উপন্যাস পড়ে। আর সেদিন থেকে তিনি হয়ে উঠলেন আমার কাছে মানুষ। নিশ্চয় বুঝতে পারছেন আমি কার কথা বলছি? আমার প্রিয় লেখক সুচিত্রা ভট্টাচার্য। আমি প্রচুর বই পড়েছি, অনেক লেখকের লেখা আমার হৃদয় ছুঁয়েছে ।কিন্তু সুচিত্রা ভট্টাচার্য অনন্যই থেকে গেছে। তিনি নব্বইয়ের দশকে পুরোদমে লেখালেখি শুরু করেন, তবে সত্তরের দশকে শেষভাগ থেকে তিনি লেখালেখিতে মনোনিবেশ করেছিলেন। তাঁর উপন্যাসের সংখ্যা ২৪টি এবং ছোট গল্পের সংখ্যা অসংখ্য। তাঁর উল্লেখযোগ্য উপন্যাসগুলো হলো- কাছের মানুষ, হেমন্তের পাখি,  দহন, পরবাস, নীলঘূর্ণি,  কাচের দেয়াল,  গভীর অসুখ, অন্য বসন্ত, রাঁই কিশোরী,  ইত্যাদি। বিখ্যাত মিতিন মাসি নামক গোয়েন্দা সিরিজ তারই সৃষ্টি 

Nafisa Sabera Ritu  খুব সাধারন একজন

জ্ঞানী

আমার প্রিয় লেখক শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়। তার লেখায় সাবলিল ভঙ্গিতে জীবনের বিভিন্ন দিকগুলো ফুটে ওঠে। জীবনের বিভিন্ন ঘটনা এমন ভাবে সন্নিবেশিত থাকে যে মনে হয় যেন নিজের জীবনের ই কোন ঘটনা। পাঠকের হৃদয়ে দাগ কেটে যায়। তার লেখা বিন্দুর ছেলে আমার মন কেড়েছে

মোঃ কাওছার আলম ফিরোজ  আমি খুব খারাপ ও অলস ছেলে|

গুণী

অামার প্রিয় লেখক শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়। তার মহেশ ছোট গল্পটি অামার প্রথম পড়া।প্রাণীর প্রতি ভালোবাসা, মানুষের জীবনের করুণ দৃশ্য এবং সামাজিক বৈষম্য  অত্যন্ত নিপুণভাবে ফুটিয়ে তোলার জন্য অামার ভালো লেগেছে।এছাড়াও বিলাসী,দত্তা এগুলো অামার খুব ভালো লেগেছে।

রেজওয়ানা শারমীন আশা  অন্যের ক্ষতির কারন না হয়ে নিজের মত চলি।

বিশারদ

কাজী নজরুল ইসলাম।তাঁর" মৃত্যুক্ষুধা" বইতে এত গভীরভাবে জীবনকে ফুটিয়ে তুলেছেন,মানুষের দারিদ্রতাকে,ক্ষুধা,অসহায়ত্বকে যে বইটি এখনো মনে দাগ কেটে রয়েছে।

প্রিয় লেখক হরিশংকর জলদাস। তাঁর লেখায় জেলে সম্প্রদায়ের জীবন ও জীবনধারণ চমৎকারভাবে উঠে আসছে।

তাঁর দহনকাল ও জলদাসীর গল্প বই দুটো দারুণ লেগেছে।

বেলাল আহমেদ  জানতে চাই, জানাতে চাই!!!

জ্ঞানী

আমার প্রিয় লেখক/প্রাবন্ধিক “আহমদ ছফা”। তিনি আমার প্রিয় লেখক কারণ:- ১। এতটা গভীর জীবনবোধ সম্পন্ন লেখা সমগ্র বাংলা সাহিত্যে আর কেউ লিখেছেন বলে আমার জানা নেই। ২। তাঁর প্রত্যেকটি লেখা বাস্তব ঘটনার প্রাঞ্জল ও সাবলীল বর্ণনা। ৩। তিনি তাঁর লেখায় চেষ্টা করেছেন ইতিহাসের/অতীতের সাথে বর্তমানের মেলবন্ধন ঘটাতে। ৪। লেখক হিসেবে তিনি নিজের শক্তিমত্তার জায়গাটি জানতেন আর তা ছিলো সততা, তিনি যা বলতেন তা বিশ্বাস করেই বলতেন এবং নিজের জীবনে এর প্রয়োগ ঘটাতেন আরো বেশি। ৫। জুনিয়র সহশিল্পীরা হোক সাহিত্যিক বা অন্য কোন শিল্পের সাথে যুক্ত সকলের ভরসার জায়গা ছিলেন তিনি, অনেক লেখক/শিল্পীকে প্রতিষ্ঠিত হতে সাহায্য করেছেন তিনি । ৬। তাঁর সমসাময়িক সমস্যা নিয়ে লেখা প্রত্যেকটা প্রবন্ধ সমস্যার মূলে গিয়ে বাস্তবসম্মত উপায়ে সমাধানের প্রত্যয় নিয়ে লেখা (অনেক লেখকের মতো দোষারোপের খেলায় মেতে উঠতেন না তিনি)। উনার লেখা প্রায় প্রত্যেকটা লেখাই আমার প্রিয় এর মধ্যে বিশেষভাবে মনের মাঝে দাগ কেটেছে- ‘যদ্যপি আমার গুরু’- জাতীয় অধ্যাপক ও রাষ্ট্রবিঞ্জানী প্রফেসর আব্দুর রাজ্জাককে নিয়ে লেখা, ‘বাঙ্গালী মুসলমানের মন’, ‘বুদ্ধিবৃত্তির নতুন বিন্যাস’ এবং ‘আহমদ ছফা প্রবন্ধ সমগ্র’।

Mim Mridha  

গুণী

জীবনানন্দ দাশ,,

তিনি তার কবিতায় নিষঙ্গতা বিশেষভাবে ফুটিয়ে তুলেন,,,তার উপমা,চিত্রকল্প,আলো আধারের  ব্যবহার, অনুভবের বিচিত্র মাত্রা ইত্যাদি কারণে তিনি আমার প্রিয় কবি,,

Mohammad Maznun  

গুণী

আমার প্রিয় লেখক বেশ কয়েকজন। তবে সবচেয়ে শিহরণ জাগানো লেখা লেগেছে জহির রায়হানের আরেক ফাল্গুন গল্পটা। একমাত্র বই আমার, যেটা আমার গায়ের লোম খাড়া করে দিয়েছে। এছাড়া শেষ বিকেলের মেয়েও দারুণ, তাই একমাত্র লেখক বেছে নিতে বললে জহির রায়হান আমার প্রিয়।

Anisul Islam Sharif  শরীফ

গুণী

আমার প্রিয় লেখক মুহাম্মদ জাফর ইকবাল। কারণ তাঁর লিখাগুলো অনেক সৃজনশীল এবং আমাদের চিন্তার বিকাশে সহায়ক। 

তাঁর লিখা "কেপলার টুটুবি" বইটি আমার ভালো লেগেছে।

রবিন পথিক  নিজেকে খুব ভাল করে চিনি। অন্যকে চিনার বাকী

পন্ডিত

আরবের বিখ্যাত লেখক ও বক্তা "ড. মুহাম্মদ বিন আব্দুর রহমান আরিফী" র বেস্টটসেলার বই "Enjoy Your Life"  বইটা আমার মন কেড়েছে। এতেই লেখকের প্রতি আমার ভালবাসা বেড়ে গেছে। 

ফরিদুর রেজা সাগরের  চাঁদপুরের চাঁদমারি গল্পটা আজো মনে আছে। 

Tufan Mazhar Khan  

গুণী

হুমায়ূন আহমেদ। কারণ উনার প্রতিটি সৃষ্টি আমার কাছে অনবদ্য লাগে। তার যে লেখা আমার মন কেড়েছে সেটি হলো উপন্যাস "কৃষ্ণপক্ষ"।

TR Ahmed  

গুণী

আমার প্রিয় লেখক হুমায়ন আহমেদ।তার প্রতিটি লেখায় বৈচিত্র ময়।বিশেষ ভাবে  তার লেখা হিমু সিরিজ, মিসির আলি সিরিজ ও শুভ্র সিরিজ।এক কথায় অসাধারণ। যা তাকে মৃত্যুর পরেও অমর করে রেখেছে।

তার লেখা মিসির আলি আপনি কোথায় আমার মনে গভীর ভাবে দাগ কেঁটেছে।

আমার প্রিয় লেখক হুমায়ূন আহমেদ। ওনি মানুষকে চমকে দিতে পছন্দ করেন, তাই ওনাকে আমার বেশ ভাল লাগে। তার বৃষ্টিবিলাস বইটি আমার মন কেড়েছে। 

নাঈম শেখ  আমি নাঈম । বর্তমানে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে উদ্ভিদবিজ্ঞান এ স্নাতক করছি ।

জ্ঞানী

আমার প্রিয় লেখক "জহির রায়হান" । উনার লেখা অনেক সহজ সরল । সমাজের চিত্র ভালো ভাবে ফুটে উঠে উনার লেখায় । "হাজার বছর ধরে " আমার মন কেড়েছে ।

Emran Prodhan  আমি কেমন তা আমি বলতে পারবেনা

জ্ঞানী

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

তার কবিতা ও উপন্যাস অনেক ভাল লাগে

শেষের কবিতা আমার মন কেরেছে

প্রিয় লেখক অবশ্যই হুমায়ূন স্যার। এককথায় তাকে সংজ্ঞায়িত করতে হলে বলতে হবে সে "জাদুকর"। হুমায়ূন আহমেদ ১ টাই ছিল, একটাই আছে এবং একটাই থাকবে। তার মত সৃষ্টি কেউ করতে পারি নি এবং পারবেও না। 

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক

Humayun Ahmed. karon tar protiti llikhay ase reality. tar ajaj himu r biye likha amr vlo legeche

Asik Babu  আমি বাংলাদেশি ।

গুণী

আমার সবচেয়ে প্রিয় লেখক ড. মুহম্মদ জাফর ইকবাল  ।  

বই পড়তে আমার বরাবরই ভালো লাগে । আর গল্পের বই হলে তো কথাই নেই । কিন্তু সবরকম বই-ই যে ভালো লাগে ,তেমনটি নয় ।  

আমি সাধারণত সহজ-সরল এবং বেশ সাজানো গোছানো ভাষার বই পড়তে পছন্দ করি । আর আমি মনে করি এ ধরনের বই  জাফর ইকবাল স্যারই ভালো লিখতে পারেন । কাজেই তার লেখা বই-ই যে আমার ভালো লাগবে এ ব্যাপারে সন্দেহ নেই । 

আর হ্যাঁ, জাফর ইকবাল স্যারের - দীপু নাম্বার টু- বইটি আমার সবচেয়ে প্রিয় বই । 

কেন প্রিয় সেটা জানতে হলে বইটি তোমাকে পড়তে হবে ।

Nodia Islam  নিজেকে আপডেট করার জন্য সর্বদা উৎসুক।

গুণী

অনেকের লেখা ভালো লাগে।  কিন্তু সব থেকে প্রিয় লেখক হুমায়ন আহমেদ।  ওনার অনেক গুলো বই পড়েছি (যেমনঃ শঙ্খনিল কারাগার,  বহুব্রীহি, দেবী, নিশীথিনী, বৃষ্টি ও মেঘমালা, কৃষ্ণপক্ষ  ইত্যাদি)। হুমায়ন আহমেদ এর লেখার ভাষা  অত্যন্ত সাবলীল ।  তার উপন্যাসের কাহীনি খুব দীর্ঘ বা জটিল না।  বই গুলো অনেক ছোট ছোট।  শঙ্খনিল কারাগার  আমার  সব থেকে বেশি মন কেড়েছে।                  

ফাতেমা তুজ জোহরা  গল্পকলি

পন্ডিত

হুমায়ুন আহমেদ স্যার আমার সব সময়কার প্রিয় লেখক। উনার নতুন বই না আসা টা অনেক মিস করি। উনার সব লেখাই আমার ভাল লাগে। উনি পাঠকদের অন্তরের খবর লেখায় তুলে আনতেন। এজন্যই উনার আকাশচুম্বী জনপ্রিয়তা এখনো । আমার  সবচেয়ে ভাল লাগা বই গুলোর মধ্যে আছে আজ হিমুর বিয়ে, অয়োময়, পিপড়া, হিমুর আছে জল, হলুদ হিমু কাল র‍্যাব ইত্যাদি।

বর্তমানে আরেক জন ঊঠতি লেখকের লেখা ভাল লাগে। তার নাম আরিফ আজাদ। উনার দুটি বই পড়েছি এ পর্যন্ত । আমার একটা ইউটিউব চ্যানেল আছে , নাম গল্পকলি । আমার পছন্দের বই গুলো (প্যারাডক্সিকাল সাজিদ, হিমু মামা, লাল সালু) অডিও বুক আকারে আপলড করি এখানে। শুনে আসতে পারেন, আশা করছি ভাল লাগবে। :) 

ফিটকিরি  কর্মই ধর্ম

জ্ঞানী

আমার প্রিয় লেখক কাশেম বিন আবু বাকার | 

তার ফুটন্ত গোলাপ পড়ে আমি প্রেমে পড়ে গেসি | 


অথবা,