বেশতো সাইট টিতে কোনো কন্টেন্ট-এর জন্য বেশতো কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়।
কনটেন্ট -এর পুরো দায় যে ব্যক্তি কন্টেন্ট লিখেছে তার।
( ১০,৬৬২ বার দেখা হয়েছে)
জ্ঞানী
ভর্তির সময়ে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ডাইনা চত্বরে দেখি একটা মেয়ে দাড়িয়ে আছে, খুব ভালো লেগেছিল কিন্তু নতুন হওয়াতে তাকে কিছুই বলতে পারিনি । কিন্তু মনের ভিতর একটা ছবি এঁকে ছিলাম। ভর্তির ফলাফল এর পর দেখি সেই মেয়ে আমার বিভাগ এর ভর্তি হয়েছে। আমি তো খুশিতে আত্মহারা , এভাবেই একদিন দুইদিন ৬ মাস পার হয়ে গেল, অবশেষে তাকে আমার সেই দিনের কথা খুলে বললাম। সে অবশ্য ৭ দিন সময় নিয়েছিলো আর এই ৭ দিনে আমার জীবন চলে যাইতেছিল আর আস্তেছিল। যাই হক অবশেষে তার ভালোবাসা পেলাম। আজ সে আমার বউ।
Hasanuzzaman আমি কোন সেলিব্রেটি নয় যে আমার ইয়া লম্বা একটা বায়ো ডাটা থাকবে...
মহাগুরু
আমার জীবনে একজন ভালোবাসার বাতাস লাগিয়ে আবার সে বাতাস অন্য দিকে চলে গেছে,,যা আমার জীবনে আর পাওয়া হয়নি, মানে জীবনের প্রথম যাকে পছন্দ করেছিলাম.. পরে জানতে পারি সে আমাকে না অন্য কাউকে পছন্দ করে.... তারপর অনেকদিন পর একদিন জানলাম কোরানে আল্লাহ বর্ণিত করেছেন.. যার ভাব অর্থ এমন হয়...তুমি যেমন তোমার জীবন সঙ্গীও তেমন পাবে... এই কথা গুলো মনে পড়লে মনে হয়.. আমি যদি কোনো মেয়ের সাথে সম্পর্ক করি, আর যদি তাকে না পাই.. তাহলে আমি যাকে বিয়ে করবো তাকেওতো আমার মতো কেউ ভালোবাসতো.... এই ভাবনা মনে আসে সবসময়..... তারপর থেকে আর এগুলোর মধ্যে জড়ানোর জন্য মন চায় না.... মনে মনে ভেবেছি বিয়ে করে নিয়ে যত ভালোবাসা সব তাকেই দেব.........
জানিনা আমার উত্তরটি আপনাদের কতটা ভালো লাগে.. কিন্তু আমি ঠিক এমনি ভাবি.....
ধন্যবাদ....
ঈশরাত জাহান ঈশিতা রাজ্য ছাড়াই রাজকন্যা আমি..
পন্ডিত
সবার যেমন ভালোবাসার গল্প আছে আমার গল্পটা তেমন গল্প না,বাবা-মা লেখাপড়া শেষে পাত্র খুঁজতে লাগলেন,তিন তিনজন ছেলেকে আমি রিজেক্ট করলাম,আমাকেও একজন রিজেক্ট করলেন বাবা-মায়ের অনুরোধে আবার দেখা করতে গেলাম আর একজনের সাথে,পায়ে নতুন জুতা থাকায় পা কেটে খুব খারাপ অবস্থা, জ্যামে পরে আরো এক ঘন্টা বসিয়ে রাখলাম ছেলেকে] ফোনে বললাম শোনেন একটা কথা বলি কিছু মনে করবেন না নতুন জুতা পড়ে আমার পায়ের অবস্থা খুব খারাপ তাই আসতে দেরি হচ্ছে ]পড়ে দেখা হল কি জানি কেন যেন খুব ভালো লেগে গেল,ছেলে আমাকে পৌঁছে দিতে গেলো আমার ডেরায়,আমাকে জিজ্ঞেস করল আমাদের কি আর কথা হবে? আমার মুখ দিয়ে বের হয়ে গেল,জানি না,তবে আপনাকে আমার ভালো লেগেছে ,ছেলে সুন্দর করে হাসি দিয়ে বলল ,শুনুন আপনি এক জোড়া মোজা কিনে নিবেন তাহলে আর পা কাটবে না] এই ঘটনার ১৪ দিন পর আমাদের দেখা হয় আমাদের বিয়ের আসরে ]নিজের বিয়েতে আমি এত খুশি ছিলাম যে আমার বর আমাকে দেখে আরো বেশি ভালোবেসে ফেলেছিল আমাকে,কেউ কারো নিজের বিয়েতে কেমন করে এতো খুশি হতে পারে ইটা দেখে ! আর আমি....ওই যে সেই দিনের বিদায়বেলা তার সেই শেষ হাসির সাথে তার প্রেমে পড়েছি,যা এখনো টু বি কন্টিনিউ :)
জ্ঞানী
বাস জার্নিতে,
কয়েক প্যাকেট চিপস্, টুকটুক করে করা কিছু গল্প, হেডফোনে মুগ্ধ হয়ে তাকে বাঁশির সুর শুনতে দেখা- রসায়নের শুরুটা সেদিন থেকেই অথবা হয়তো তারও একটু আগে থেকেই হচ্ছিল। তবে রসায়ন যে জমতে পারে, তা টের পেতে দুই পক্ষেরই অনেকটা সময় লেগেছে।
এখন কতভাবে জমানো যায় নিয়মিত তার পরীক্ষা-নিরীক্ষা চলে......
জ্ঞানী
আমার ভালোবাসার গল্প টা অনেক টা সিনেমার মতই।আমি তখন ইন্টার ফাস্ট ইয়ার এ পড়ি।একদিন হঠাৎ বিকেলে একটি মেয়ের ফোন,আমি নাকি তাকে কল দিয়েছি।সেখান থেকে কথা,ভালোলাগা আর ভালোবাসা।।আসলে ও আমার বন্ধুর বোন আর কল টা আমার বন্ধুই দিয়েছিল।আর এ ভাবেই শুরু হয়েছিল এক দীর্ঘ পথচলা।।
Hongsho Mithun সপ্নের আকাশে উড়ন্ত হংস মিথুন
জ্ঞানী
যেদিন আমার জন্ম সেদিনই আমার ভালবাসার শুরু। কিন্তু সমস্যা হল বেশির ভাগ সময় আমি আমার ভালবাসাকে বুঝতেই পারি না। কখনও প্রকাশ করি নাই, বরং অনেক সময় বিরক্ত প্রকাশ করি। কিন্তু একদিন বুঝলাম এই মানুষটা না থাকলে আমি অচল। বুঝলাম এর চেয়ে আপন আর কেউ নাই দুনিয়ায়।
তুমি হাসপাতালের বিছানায় শোয়া আর ডাক্তার এসে বলল অবস্থা অনেক খারাপ। আমার পায়ের তলার জমি যেন নাই হয়ে গেল। আমার সব কিছু যেন থেমে গেল। কিছু ভাবতে বা চিন্তা করতে পারতেছিলাম না। আল্লাহ তায়ালাকে বার বার বলতেছিলাম যে আমাকে এই শাস্তি যেন না দেয়। খালি একটা চিন্তাই আসতে ছিল বার বার যে তুমি না থাকলে আমার কি হবে? ? ?
তুমি বার বার নার্স জিজ্ঞাসা করতেছিলা যে আমি কি খেয়েছি কিনা আর আমাকে নিয়ে টেনশন করতেছিলা। নার্স বলল যে আমাকে নিয়ে টেনশন করায় তোমার BP বেড়ে গেছে। শুনে আমার এত রাগ লাগলো যে আমার খাওয়া নিয়ে তোমার টেনশন করার কি দরকার? ? ?
কিন্তু মা বোধ হয় এমনই হয়।
সেদিন আল্লাহ আমাকে শাস্তি দেন নাই। তুমি সুস্থ হয়ে গিছিলা। সে দিন বুঝেসিলাম যে তোমাকে কত ভালবাসি। আর বাকি সব এখনও আগের মত আছে। এখন ভুলে যাই তোমাকে কত ভালবাসি।
এটাই হল আমার ভালবাসার গল্প। আমার মনে হয় আমাদের বেশীর ভাগের ভালবাসার গল্পটা একই। আমরা বেশীর ভাগই জানিই না যে আমরা আমাদের মা কে কত ভালবাসি।
রেজওয়ানা শারমীন আশা অন্যের ক্ষতির কারন না হয়ে নিজের মত চলি।
বিশারদ
আমি তখন ক্লাস ৮ এ পড়ি।স্কুলে যাবার সময় প্রতিদিন রাস্তায় একটা ছেলে দাঁড়িয়ে থাকত,আমার সাথে কথা বলার চেস্টা করত।যদিও কোনদিন আমি তার প্রশ্নের উত্তর দিতাম না।তো একদিন আমার কাজিনের কাছে বলে পাঠিয়েছে যে সে আমাকে পছন্দ করে,তবুও কিছু বলিনি,তারপর একদিন চিঠি পাঠিয়েছে,কি যেন মনে করে চিঠির উত্তর দিলাম।তারপর থেকে প্রায়ই চিঠি পাঠাতো,রাস্তায় দেখা হলে কথা বলতে চাইতো,আমি মন চাইলে বলতাম আবার বলতাম না।এভাবেই প্রায় ২ বছর গেছে।একদিন একজনকে দিয়ে তার ফোন নং পাঠাইছে আমি নেই নি,ফিরিয়ে দিয়েছিলাম।কিন্তু কি মনে করে আমার কাজিনের মোবাইল থেকে তার নং টা টুকে রেখেছিলাম।কিন্তু কল দেইনি,এসএসসি এর পর কলেজে ভর্তি হয়ে একদিন রুমমেটের মোবাইল দিয়ে কি মনে করে ওই নং এ মিসকল দিলাম, সে ব্যাককরল,আমি প্রথমে কয়েকবার রিসিভ করিনি তারপর রিসিভ করে শুধু হ্যালো বলেছি তাতেই সে বুঝতে পেরেছিলা যে আমি....এভাবেই শুরু হয়েছিল আমার ভালোবাসার গল্প।যদিও ৫ বছর পরে আমরা আর এক সাথে থাকতে পারিনি।বিভিন্ন কারনে আলাদা হয়ে গেছি।
Asim sarker প্রথাবিরোধী কবি
বিশারদ
আমার জীবনটা এখনো ছোট যদি এইচ.এস.স-তে পড়ি তবুও আমার কোনো প্রেমিকা নেই। তবে আমি আমার মাকে ভালোবাসি। আমি এমন একটি প্রেমিকা চাই যে আমার মনে কথা বুঝতে পারবে।
Thank You
আদিবা আমার মত
গুণী
গল্প টা শুরু হয়েছিল ওর পক্ষ থেকে।আমি তখন ইন্টার প্রথম বর্ষের ছাত্রী।আমি যেখানে ইংরেজি প্রাইভেট পড়তে যেতাম সেই রাস্তার মোড়ে ও ওর বন্ধুরা মিলে আড্ডা দিত বিকেলে। এজন্য প্রায় প্রতিদিনই দেখা হত।মাঝে মাঝে হঠাৎ সামনে চলে আসত।আবার চোখে চোখ পড়তেই চলে যেত।আমিও কিছু টা আবেগপ্রবণ হয়ে গিয়েছিলাম।কিন্তু দেখাতাম না।সে কখনো সামনে এসে কিছু বলতে পারেনি.. (পরে বলেছিল আমি অনেক রাগী এটা শোনার পর নাকি আর সাহস হয়নি..)।আমি তো ভেবেছিলাম এভাবেই হয়তো সব শেষ হয়ে যাবে।কিন্তু একদিন সে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে রিকুয়েস্ট দেয়।তারপর যখনি অনলাইনে যেতাম কথা হত।এরপর প্রায় তিন মাস পর ও আমাকে ওর মনের কথা বলে আর আমি দুদিন পর জবাব দেই। তখন থেকেই একসাথে পথ চলা...।
গুণী
ভালোবাসার গল্পটা একেক জনের একেক রকম,,,কারো ব্যার্থতা আর কারো সফলতা,,,কেউ ধোকা খায় আর কেউ ধোকা দেয়,,এগুলা আজ-কাল প্রতিনিয়তই ৮০% প্রেমের মাঝে ঘটে,,,আমার ভালোবাসার শুরুটা ছিলো অবাক করার মতো,,প্রেমের মতো কোনো ফিলিংস যখন আমার মাঝে ছিলো না ঠিক তখন-ই ভালোবাসা কিংবা প্রেম আমার মাঝে ধরা দিলো ,,, অবশেষে বুঝতে পারলাম তার ভালোবাসাটা ছিল আবেগি আর আমার ভালোবাসা বিবেগি,,,অর্থাৎ ব্যার্থতার গল্পটা আমারি ছিলো,,,আমি ভালোবাসায় ঠকেছিলাম,,,
SHARIFUL ISLAM (SP) পাগলীর পাগল
গুরু
আমি তখন ৮ম শ্রেনিীতে পড়ি। আমাদের ১ম বর্ষ পরীক্ষার প্রথম দিন সে আমাকে একটা চিঠি দেয়। কিন্তু আমি চিঠিটা না পড়ে পকেটে রেখে দেই। পরের দিন সকালে চিঠিটা আমার বড় আপু দেখতে পান যখন আমি আপুকে আমার প্যান্ট টা আনতে বলি। আপু চিঠিটা পড়েন আর আমাকে বলেন, পড়াশুনা বাদ দিয়ে এইগুলো হচ্ছে? আজ পরিক্ষাটা দিয়ে আয় পরে দেখছি। কিন্তু চিঠিটাতে কি লেখা ছিলো আজও জানি না আমি। সেদিন স্কুলে গিয়ে দেখি সে আমার জন্য পুকুর পারে বট গাছের নিচে দাড়িয়ে আছে।আমাকে দেখেই বলল, আমার চিঠিটা পড়েছিস। আমি বললাম পাড়েছি কিন্তু আমি না আমার রড় আপু। সে আর কিছু না বলে চলে গেল। তার পর থেকে তার সাথে কথা হতো বন্ধুর মতো ফোনেও কথা হতে কিন্তু কখনো মনে হয়নি সে আমাকে ভালবাসে। আর আমিও বলতে চেয়ে বলতে পারিনি কখনো এবং আজও না.....
জ্ঞানী
আমার ভালবাসার গল্প শুরু হয় বেস্ট ফ্রেন্ডশিপের মাধ্যমে। কমন ফ্রেন্ডের মাধ্যমে প্রথম দিন দেখা। তারপর প্রথম আলাপেই খুব ভাল বন্ধু হয়ে যাওয়া।স্বপ্ন,অনুভূতি সব মিলে যাওয়া এবং ধিরে ধিরে দুজন দুজনার জন্য কতটা mean করে তা অনুভব করা। তারপর থেকে এভাবেই চলছে।বেস্ট ফ্রেন্ড এবং স্পেশাল মানুষ হিসেবে দুজন দুজনার জীবনে থাকা
জহিরুল ইসলাম মানুষ
জ্ঞানী
আমার জীবনে অনেক ভালোবাসার গল্প রয়েছে এর মধ্যে একটি শেয়ার করছি এর শুরুহয়েছিল এভাবে একদিন বাসে করে আমার থানা শহর থেকে ঢাকার উদ্দেশ্যে রওনা হয়েছিলাম। তো আমার সীট পড়েছিলো একটি শেষের দিকে আমি জানালার পাশে বসে ছিলাম আমার পাশে বসে ছিল একজন বৃদ্ধ করে লোক কিছুদুর যেতেই বৃদ্ধ লোকটি নেমে গেল আমি খুব আয়েশ করে বসে ছিলাম হঠাৎ করে একটি আধ বয়সী মেয়ে অনেক কয়েটা ব্যাগ নিয়ে এসে বলল সিট খালি আছে আমি বললাম হ্যাঁ বসতে পারেন। আমি তার প্রশ্ন করার ধরন দেখে কেমন যেন একটু হয়ে গেলাম তার প্রতি আমার কৌতুহল বেড়ে৳৳ গেল আমি তাকে পাত্তা দিতে শুরু করলাম এবং এভাবেই শুরু হয়ে গেল ভালবাসার গল্প ৳৳৳৳৳-----
জ্ঞানী
লাম সরকার অন্তর্মুখী
জ্ঞানী
কোন ভালোবাসার চাদরে নিজেকে মোড়ানোর চেষ্টা তেমন করিনাই।
প্রকৃতির সৃষ্টিকে ভালোবাসি,ভালোবাসি সব ভালো-মন্দ, অধিকার-অনাধিকা, গ্রাহ্য-ঘৃণার লীলা অবলীলা। যখন মন্দতে স্নান করে ফেলি,পরবর্তী ভাবনার দোয়ারে চোখের পাতা যখন উঠতে শুরু করে পুনরায় ভালোর রোদ্রের আলোতে ঘামের গন্ধ ছড়িয়ে শুদ্ধের বা দেখানোর চেষ্টা করি।
মেঘ বালক কবি
গুণী
ক্লাস এইটে! আমি যখন নিজের বাসায় থাকতাম। পাশের বাড়ির এক সুন্দরী বালিকা আমার দু বছরের বড় ছিল। একটা কথা বলা বাহুল্য: আমি খুব ছোট থেকে কবিতা লিখতাম, ছন্দে ছন্দে কথা বলতাম; হয়ত আল্লাহ প্রদত্ত! সেই সূত্র ধরেই মেয়েটি আমার প্রতি আকৃষ্ট হয়েছিল।
একদিন আমি ইচ্ছে করেই আমার প্রিয় ডায়রি সেই জায়গায় ফেলে যাই, যে জায়গায় মেয়েটি চুল শুকাতে আসতো! মেয়েটি সেই ডায়রি হতে নিল, এবং আমার সব লেখা পড়লো। তারপর ডায়রি সেখানেই রখে চলে গেল। ব্যাস এরপর থেকে আমাদের চোখাচোখি আর মিষ্টি হাসি।
প্রায় আট বছর আমাদের মিষ্টি প্রেমের পবিত্র সম্পর্ক ছিল। এখন সে বিবাহিত, শুনেছি তার একটা বাবু হয়েছে। আর আমি আজও একা; হয়ত সুন্দর কোন মনের অপেক্ষা...
অনলাইন বিডি চ্যাট রুম থেকে আমি আমার ভালোবাসাকে পাই তার পর থেকে আসি এক সাথে দীর্ঘ ১৩ বছর ধরে. ইনশাল্লাহ থাকবো এক সাথেই মৃত্যু হয়তো একদিন আলাদা করে দিতে পারে. তবে হা মনে প্রাণে ওকে ভালো বেশি.
নামহীন বিশেষত্বহীন
বিশারদ
ভালোবাসার গল্প আমার জীবনে সবসময় আছে। তবে বহুল প্রচলিত ভালোবাসা বলতে যা বোঝায় সেরকম গল্প এখনো নেই।প্রচলিত ভালোবাসার গল্প- জীবনে থাকুক সেটা আমিও চাই।